আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা
বাংলা ভাষার জন্য আত্মত্যাগকারী
সকল মহান ভাষা শহীদগণের প্রতি,
এবং ভাষা আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত
সকল ভাষা সৈনিক
ও বীর বাঙ্গালীদের জানাই অশেষ শ্রদ্ধাঞ্জলী,
সেইসাথে সকলকে জানাই
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা।
বিষয় সূচী
APNAKE SHAGOTOM
সকলকে বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা
অথচ একদিন আমরা বাঙ্গালী জাতি একতাবদ্ধ হয়ে রাষ্ট্রীয় ভাষা উর্দুকে ত্যাগ করে নিজেদের মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা তথা বাংলা ভাষাকে সর্বত্র প্রচলন করতে প্রাণ দিতে বাধ্য হয়েছিলাম ! ফলে বিজাতীয় ভাষা উর্দূকে অপসারন করে নিজেদের মাতৃভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা অর্জন করে বাংলা ভাষাকে ধারন করেছিলাম । যখন আমরা বাংলার সর্বত্র বাংলা ভাষায় কথা বলা শুরু করেছিলাম ,তখন কিন্তু বিশ্বায়নের যুগটা অনুপস্থিত ছিল তা নয় , বিশ্বায়নের যুগটা তখনও ছিল বিধায় আমরা ইংরেজী শিক্ষায় তখনও বাধ্য ছিলাম । অর্থাৎ যে জন্যে আজ আমরা ইংরেজী শিখছি সেইজন্যে তখনও ইংরেজী শিক্ষার প্রচলন ছিল । ছিল ইংরেজী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাও । তাই বলে সে সময় বর্তমান সময়ের মত মাতৃভাষা বাংলাকে অবমাননা করা হয়নি । মানুষ সে সময় বাংলায়ই কথা বলেছিল । শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রেই সে সময় ইংরেজী ব্যাবহার করেছিল বাঙ্গালী জাতি ।
conduit-banners
Powered by Conduit |
শুক্রবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১২
আমার আমিরে আমি হারিয়ে খুঁজি
অজানা আহবান
বৃহস্পতিবার, ২২ নভেম্বর, ২০১২
বাংলাদেশের টপ মডেল প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনা
প্রধানমন্ত্রী বলেন, "বেশিরভাগ সময়ই আমি জামদানি ব্যবহার করি। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশীয় এ পণ্যের ব্র্যান্ডিং করা। বিদেশে যখন যাই, তখনও বিশ্ববাসীর কাছে এ শাড়ি তুলে ধরতে আমি ব্যবহার করি। আমাদের লক্ষ্য জামদানি শিল্পের ব্যাপক উন্নয়ন করা।"
তিনি আরও বলেন, " ঢাকার জামদানি এরই মধ্যে বিশ্বের কাছে একটি ব্র্যান্ডিং হিসেবেই পরিচিতি পেয়েছে। তবে আইনগতভাবে এটা হওয়া দরকার। আমাদের এ পণ্যের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্থাত্ কপিরাইট আদায় করতে হবে। এজন্য আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি। আমাদের প্রতিবেশী দেশও (ভারত) জামদানি শাড়িকে তাদের দেশের পণ্য হিসেবে পেটেম্লট অর্জনে আন্তর্জাতিকভাবে চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে আমরাও প্রতিযোগিতায় তাদের চেয়ে পিছিয়ে নেই। আমরাও স্বীকৃতি অর্জনে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।"
প্রধানমন্ত্রী নিজে মডেল হয়ে দেশের একটি উৎপাদিত পণ্য বিশ্ববাজারে বাজারজাতকরণের এই প্রচেষ্টা সত্যিই এক মহৎ উদ্বেগ এবং দেশের জন্য কল্যানীয়। তাই প্রধানমন্ত্রীর মডেল হিসেবে উপস্থাপনে রইল শুভকামনা।
(আমার দেশের সৌজন্যে - http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/11/22/174628#.UK2dV-T5yQw)
সোমবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১২
হে মুসলীম ! ঘুমাইওনা আর
রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১২
এক বৎসরের গ্যারন্টিযুক্ত কমদামী কম্পিউটার
বন্ধুরা কেন এ লেখা লিখতে গেলাম হঠাৎ তা ভাবছেন তাই না ? তার একটা কারণ রয়েছে। বাংলাদেশের একটা বিজ্ঞাপণ দেখলাম আজ। এক বৎসরের গ্যারান্টিযুক্ত অল্প দামে কম্পিউটার বিক্রি হচ্ছে। মনে মনে কতক্ষণ হাসলাম। সেই মেইড ইন জিনজিরার হবে হয়তো। অজান্তে বিষ খাওয়ার মতো হয়তো কিনে নেবে কেউ। যখন বিষক্রিয়া আরম্ভ হবে তখন তো খবর হবেই।
আমি বর্তমানে যে কম্পিউটারটা ব্যবহার করছি তাতে খরচ হয়েছে ২৬০০ সাউদি রিয়াল। তিন বৎসর আগে দেশ থেকে আসার পর পরই কেনা হয়েছিল। আর একই কম্পিউটার রেডিমেড পাওয়া যেত তখন ৮০০ সাউদি রিয়াল। যাতে কিডনী দুইটার জায়গায় একটা , রক্তনালী লম্বার যায়গায় বাইটা, নাকের ছিদ্র দুইটা থাকলেও একটাতে নাসা জন্মাবার কারণে সর্বদাই বন্ধ। কান দুইটা থাকলেও এক কানে শ্রবণশক্তি নেই। সামনের দাঁতগুলো মুক্তার মত উজ্জল দেখালেও ভিতরের বড়দাঁতগুলো পোকাক্রান্ত। চোখ দুইটা থাকলেও একটাতে দৃষ্টিশক্তি নেই বললেই চলে। হাত দুইটা থাকলেও মানুষ মারতে গেলে এক হাতের জন্য যুদ্ধে পরাজিত হতে হয়। পাও দুইটা থাকলেও এক পা রড লাগিয়ে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে কাপড় দিয়ে ঢেকে। মানুষের মূল্য যেমন এভাবেই কমে যায়, তেমনি কম্পিউটারের মূল্যও। বন্ধুরা , ভাবুন তো ! আপনি কম্পিউটার কিনলে বেশ দামে কিনবেন , নাকি কমদামী ? যদি কমদামে কিন্তে চান আমার কাছে আসলে একলক্ষ টাকা দামের কম্পিউটারের মতোই দেখতে একটা কম্পিউটার কিনে দেব মাত্র দশ হাজার টাকায়। মনে রাখবেন - এক বৎসরের গ্যারন্টি প্রদান করা হবে।
সোমবার, ১২ নভেম্বর, ২০১২
তাঁর স্মরণে, যিনি সকলের মালিক
শুক্রবার, ৯ নভেম্বর, ২০১২
মাথা ঘুরানীর ঔষধ
যা হোক, আজ জোহরের পর ঝালমুরি কিনতে একটা মুদি দোকানে গেলাম আমি। যখন ক্যাশ কাউন্টারে টাকা দিতে গেলাম , তখন একটা লোক এসে ক্যাশিয়ারকে তার বাসায় যেতে বলল। ক্যাশিয়ার বলল তার মাথা ঘুরাচ্ছে যেতে পারবেনা। তখন লোকটি বলল - অসুবিধা নেই তার বাসায় মাথা ঘুরানীর ঔষধ আছে।
এদিকে গত দু'দিন ধরে আমিও ভীষন মাথার সমস্যায় ভুগছি। তাই কৌতুহল হলাম লোকটার কথায়। ভাবলাম ফার্মেসীর বাইরে সেক্সুয়াল ঔষধ বিক্রির এজেন্টেদের মত এরাও একটা ঔষধ কোম্পানীর এজেন্ট হতে পারে, যারা কাষ্টমার ফোন করলেই তাদেরকে ঔষধ সরবরাহ করে। এ ভাবনায় জিজ্ঞেস করলাম লোকটাকে - আমিও কি মাথা ঘুরানীর ঔষধ পেতে পারি ? সে বলল অবশ্যই পেতে পারেন। বিভিন্ন ধরণের মাথা ঘুরানীর ঔষধ আমাদের কাছে আছে। আরও কৌতুহল হয়ে জানতে চাইলাম - দাম কত পড়বে ? সে বলল - ৫০ থেকে ৩০০ রিয়ালের মধ্যে মাথা ঘুরানীর ঔষধ দেয়া যাবে। বললাম - তবে তো আপনার সথে যেতেই হয়। সে বলল - ঠিক আছে চলুন।
তার বাসায় গিয়েই দেখি সাদা-কালো-বেগুনী-লাল সহ বিভিন্ন ধরণের মেয়ে বসে আছে সেখানে। এ ধরণের বাসায় এসব মেয়ে ! আশ্চর্যাম্বিত হলাম আমি। তখন অন্য রুম থেকে একজন উচ্ছস্বরে বলতে লাগল - হাবিব, রেইট বলেছিস ? কোন রেইট এ কতক্ষণ থাকতে পারবে বলেছিস তো ?
বুঝতে আর বাকি রইলনা মাথা ঘুরানীর ঔষধ কি ? অন্যরুম থেকে যে কথা বলছিল সে বেরিয়ে এল রুম থেকে। আমাকে দেখেই লোকটির চোখ ছানাবড়া। ভয় ও পেল মনে হয়। এই লোকটাকে আমি অনেকদিন থেকে চিনি। পরিচিত লোক। বিশেষ অনুরোধের কারণে পূর্ণ পরিচয় দেয়া থেকে বিরত থাকলাম। যা হোক ভয়ের চাপ তার চোখে মুখে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। ভয় পাওয়ারই কথা। গত পাঁচ বছর আগে ঠিক এ ধরণের অপকর্মের কারণেই এ গ্রুপের একজনকে ধরিয়ে দিয়েছিলাম পুলিশের হাতে। তখন তার অপরাধের মাত্রা এত বেড়ে গিয়েছিল যে যদি সে ৪৫ জন মেয়ে ও ১০০ এর উপর খদ্দের সহ পুলিশের হাতে ধরা খেত তবে বাংলাদেশের অবস্থান নরকের শেষ স্তরে পৌঁছে যেত। অবশ্য তখন সে একটি মেয়েসহ আমার কথায় ধরা দিতে বাধ্য হয়েছিল। তিনমাস জেলখাটিয়ে আবার আমিই তাকে শেষবারের মত জেল থেকে দেশে ফেরত পাঠানোর কাজে সহযোগিতা করেছিলাম। সে সময় আজকের এ লোকটিও জড়িত ছিল। সেদিন সে পালিয়ে গিয়ে বেঁচে যায়।
সেদিন বেঁচে গেলেও মনে করেছিলাম সে এ কাজ ছেড়ে দিবে কিন্তু আজ আবার তাকে দেখে বুঝলাম সে ঐ অপকর্ম ছাড়েনি। মেয়েগুলোর দিকে ইশারা করে ওদের দুজনকে জিজ্ঞেস করলাম- এগুলোই কি আপনাদের মাথা ঘুরানীর ঔষধ ? আবার শুরু করেছেন আপনারা ? পাঁচ বৎসর আগের কথা কি ভুলে গেছেন ?
তাদের মুখ যেন আটকে দিল কেউ, কথা না বলে নীচের দিকে চেয়ে থাকল। আজ ছেড়ে দিয়ে তাদের সংশোধনের একটা সুযোগ দেয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করলাম। বললাম- আপনি তো আমাকে চিনেন । আমি কি করতে পারি তাও জানেন। দয়া করে এ পবিত্র স্থানে এসব বন্ধ করেন। টাকা কামানোর অনেক রাস্তা আছে ,সে পথগুলো অনুসরন করেন। এই ধরণের অপকর্ম করে দেশ ও দশের ক্ষতি করবেননা। যদি না শুনে এই কাজ করে যেতে থাকেন তবে পাঁচ বৎসর আগের একই ঘটনা ঘটাতে আমি বাধ্য হব।
তারা বলল- ঠিক আছে ভাই আমরা দুদিনেই এদেরকে সেটেল করে দিচ্ছে। দুদিনের মধ্যে কিছু করবেননা দয়া করে। আজকের মত চলে এলাম ঐ লোকদের সংশোধন হবার সময় দিয়ে।
উল্লেখ্য যে, এ লোকগুলো এ অপকর্মের সংগঠন করে খরিদ্দারদের পতি জনের কাছ থেকে পায় ৫০% আর বাকী ৫০% পায় মেয়েগুলো।
একদিন খুঁজবে আমায়
বৃহস্পতিবার, ৮ নভেম্বর, ২০১২
আমি এক ভীনগ্রহের আগন্তুক
বুধবার, ৭ নভেম্বর, ২০১২
রোগ বাড়ানোর ডাক্তার নয়, চাই রোগ তাড়ানোর ডাক্তার
সে সময়ের ডাক্তারগণের লক্ষ্য থাকতো রোগীর রোগ কিভাবে নির্মূল করা যায় সেদিকে। আর এখনকার ডাক্তারগণের লক্ষ্য থাকে কিভাবে রোগীদের রোগ দীর্ঘস্থায়ী করা যায় সেদিকে। সেসময়ের ডাক্তারগণের লক্ষ্য ছিল জনসেবা দিয়ে নিজের পেঠে অন্নদান। আর এখনকার ডাক্তারগণের লক্ষ্য হলো মানুষ বলি দিয়ে নিজেদের বিত্তশালী করনের ধ্যান।
বন্ধুরা ! ভাবছেন নিশ্চয় - কেন আমি ডাক্তারদের নিয়ে আজ লাগলাম ? তার একটাই কারণ - ডাক্তার যদি রোগী দেখে রোগই ধরতে না পারেন , তবে তিনি ডাক্তার সার্টিফিকেট নিলেন কিভাবে ? যদি ডাক্তার অনুমানের উপর ভর করে শুধুই ঔষধ দিয়ে যান আর রোগী সেই ঔষধ খেয়ে কোন উপকারই না পান তবে সে ডাক্তারকে কিভাবে ডাক্তার বলা যায় ? আগেকার কম শিক্ষিত ও উপাধীহীন ডাক্তারগণ কোন প্রকার ঠেস (টেস্ট) ছাড়াই ঔষধ দিয়ে রোগ সারাতেন। আর এখনকার উন্নত শিক্ষিত ও বড় বড় ডিগ্রীধারী ডাক্তারগণ শত শত ঠেস (টেস্ট) দিয়েও রোগ সারাতে পারছেননা, কেন ?
মূলতঃ বর্তমান ডাক্তারগণ এতই বাণিজ্যিক হয়ে গেছেন যে,রোগীদের রোগ সারানোর চেয়ে তারা রোগ বাড়াতেই রয়েছেন তৎপর, যাতে তারা রোগীদের শুয়ে রেখে তাদের রক্ত চুষতে পারে দীর্ঘমেয়াদী। তাদের কাছে ডাক্তারের মহৎ পেশাটি হয়ে গেছে একমাত্র টাকা উপার্জনের মাধ্যম , তাদের কাছে ডাক্তারের সেবা মুলক পেশাটি এখন আর সেবা হিসাবে গণ্য নয় । এখনকার ডাক্তারগণ তাই সেবক নন, হয়ে গেছেন তারা পেষক।
ডাক্তারদের এই বাণিজ্যিক ভাবনা থেকে বেরিয়ে এসে সেবামন নিয়ে ডাক্তারী পেশাকে ধারণ করা জরুরী। রোগীদের রোগ সারানোর ব্যবস্থা না করে দীর্ঘমেয়াদী রক্তচোষা তাদের কাছ থেকে কাম্য নয়। জরুরী ছাড়া যেন কোন রোগীকে ডায়াগনিস সেন্টারে পাঠানো না হয় সেরূপ পর্যবেক্ষণের চোখ থাকা প্রতিটি ডাক্তারের একান্ত প্রয়োজন। রোগ বাড়ানোর ডাক্তার নয়, চাই রোগ তাড়ানোর ডাক্তার। নামকরা ডিগ্রীধারী মানুষ মারার ডাক্তার চাইনা, চাই মানুষ বাঁচাবার প্রকৃত ডাক্তার।
সোমবার, ৫ নভেম্বর, ২০১২
শুনেছিলে সেদিন হৃদয়ের কথন
বৃহস্পতিবার, ১ নভেম্বর, ২০১২
একটা প্রশ্নের উত্তর জানতে চাই ?
আর " স্বনির্ভরতা অর্জনে আমরা বিদেশী পণ্য বর্জন করব " এই মহামূল্যবান সুত্র দিয়েই ইন্ডিয়া আজ তার প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বনির্ভরতাসম্পন্ন এবং তা অর্জনে স্বচেষ্ঠ। আজও দেখতে পাই তাদের সেই দেশপ্রেম এই প্রবাসে বসে। ইন্ডিয়ানরা দেশে যাবার সময় প্রবাস থেকে তেমন কোন মার্কেটিং করেনা, কোন প্রকার বস্ত্র তো নয়-ই । এই হলো ইন্ডিয়ানদের দেশপ্রেম আর দেশের স্বনির্ভরতা অর্জনের জন্য তাদের প্রচেষ্ঠা।
আর আমরা দেশপ্রেমের পরিচয় দিই দেশের কলকারখানায় উৎপাদিত পণ্য বসিয়ে রেখে এবং পঁচিয়ে ফেলে বিদেশ থেকে পণ্য আমদানী করে বাজারজাত করার মাধ্যমে। এই ঈদের চ্যানেল আইয়ের কৃষকের ঈদ আনন্দ অনুষ্টানে সচিত্রে দেখানো হলো তারই একটা প্রমাণ। দেশে উৎপাদিত কোটি কোটি টাকার চিনি কারখানার গুদামে বসিয়ে রেখে বিদেশ থেকে চিনি আমদানী করে দেশের চিনি শিল্পকে কিভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে। দেশীয় চিনিকল ধ্বংস করে দেখানো হচ্ছে দেশপ্রেমের প্রদর্শনী। হায়রে দেশপ্রেমিক !
আমাদের নেতারা বিদেশ থেকে আমদানী করা সার্ট প্যান্ট গায়ে না জড়ালে তারা নেতা রূপে পরিচিতি পান না । আর ইন্ডিয়ার মহাত্মা গান্ধীর মত নেতারা উলঙ্গ পায়ে হেঁটে এক জোড়া সেলাইবিন কাপড় গায়ে দিয়েও পরিচিতি পান বিশ্বনেতা রূপে ! কি দারুন নেতাদের দেশপ্রেমের নমুনা !
ইন্ডিয়া আমাদের চ্যানেলগুলো সে দেশে প্রদর্শনে বন্ধ রেখেছে , আর আমাদের দেশ ইন্ডিয়ার চ্যানেলগুলো অবাধে খুলে দিয়েছে , দেশপ্রেমের নমুনা স্বরূপ ! আর বেশী কিছু তুলে ধরতে মন চাইছেনা ,তাই এখানেই ক্ষান্ত দিলাম। তবে শেষ করার আগে একটা প্রশ্নের উত্তর জানতে চাই - দেশপ্রেম কি ও কেন ?