আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা

বাংলা ভাষার জন্য আত্মত্যাগকারী

সকল মহান ভাষা শহীদগণের প্রতি,
এবং ভাষা আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত

সকল ভাষা সৈনিক
ও বীর বাঙ্গালীদের জানাই অশেষ শ্রদ্ধাঞ্জলী,
সেইসাথে সকলকে জানাই

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা।

বিষয় সূচী

সাহিত্য (60) অন্যান্য কবিতা (53) ভালোবাসার পদবিন্যাস ( প্রেম সম্পর্কিত রচনা বিশেষ ) (53) আমার লেখা প্রবন্ধ-নিবন্ধ (37) কবিতা (35) দেশ নিয়ে ভাবনা (33) ফিচার (33) বাংলাদেশ (29) সমসাময়িক (28) খন্ড কাব্য (26) হারানো প্রেম (22) সংবাদ (18) কাল্পনিক প্রেম (16) ইতিহাস (15) প্রতিবাদ (15) সুপ্রভাত প্রবাসী বাংলাদেশ (15) Online Money Making Links (14) দেশাত্মবোধক কবিতা (13) আমার জীবনের দিনপঞ্জী (12) ধর্ম (12) প্রেমের কবিতা (11) ব্যক্তিত্ব (11) রাজনীতি (11) ধর্মীয় আন্দোলন (10) প্রবাসের কবিতা (10) খন্ড গল্প (9) জীবন গঠন (9) বর্ণমালার রুবাঈ (9) ইসলাম (8) প্রগতি (8) মানুষ ও মানবতা (8) হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ (8) VIDEOS (7) আমার লেখালেখির অন্তরালে (7) ইসলামী জাগরণ (7) মানব মন (7) ট্র্যাজেডি (6) শোক সংবাদ (6) সম্প্রীতি (6) নারী স্বাধীনতা (5) প্রেমের গল্প (5) বিজয় দিবসের ভাবনা (5) মৃত্যুপথ যাত্রী (5) সংবাদ মাধ্যম (5) স্মৃতিকথা (5) ঈদ শুভেচ্ছা (4) প্রবাস তথ্য (4) রমজান (4) শুভেচ্ছা (4) Computer Programer (3) আমার ছবিগুলো (3) আমার রাইটিং নেটওয়ার্ক লিংক (3) পর্দা (3) ফটিকছড়ি (3) বাংলাদেশের সংবিধান (3) বিশ্ব ভালবসা দিবস (3) শিক্ষা (3) শিক্ষার্থী (3) স্লাইড শো (3) News (2) VERIETIES POEMS OF VERIOUS POETS (2) আষাঢ় মাসের কবিতা (2) আষাঢ়ের কবিতা (2) ইসলামী রেনেসাঁ (2) ছাত্র-ছাত্রী (2) থার্টি ফাস্ট নাইট (2) নারী কল্যান (2) নারী প্রগতি (2) নির্বাচন (2) বর্ষার কবিতা (2) মহাসমাবেশ (2) শবেবরাত (2) শরৎকাল (2) শাহনগর (2) শ্রদ্ধাঞ্জলী (2) সত্য ঘটনা (2) সত্য-মিথ্যার দ্বন্ধ (2) সফলতার পথে বাংলাদেশ (2) Bannersআমার ছবিগুলো (1) DXN (1) For Life Time Income (1) For Make Money (1) Knowledge (1) Student (1) অদ্ভুত সব স্বপ্নের মাঝে আমার নিদ্রাবাস (1) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস (1) আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামা'আত(সুন্নী) (1) উপন্যাস (1) কবি কাজী নজরুল ইসলাম (1) কোরআন - হাদিসের কাহিনী (1) গল্প (1) চট্টগ্রাম (1) চিকিৎসা ও চিকিৎসক (1) জমজম (1) জাকাত (1) তরুন ও তারুণ্য (1) নারী জাগরণ (1) পরকিয়ার বিষফল (1) ফটিকছড়ি পৌরসভা (1) বন্ধুদিবস (1) বাংলাদেশের প্রখ্যাত আলেম (1) বিবেক ও বিবেকবান (1) বিশ্ব বাবা দিবস (1) বিশ্ব মা দিবস (1) ভ্রমণ (1) মন্তব্য (1) মাহফুজ খানের লেখালেখি (1) রবি এ্যাড (1) রমজানুল মোবারক (1) রেজাল্ট (1) রোগ-পথ্য (1) লংমার্চ (1) শহীদ দিবস (1) শুভ বাংলা নববর্ষ (1) শৈশবের দিনগুলো (1) সমবায় (1) সস্তার তিন অবস্থা (1) সাভার ট্র্যাজেডি (1) সিটি নির্বাচন (1) স্বপ্ন পথের পথিক (1) স্বাধীনতা (1) হ্যালো প্রধানমন্ত্রী (1) ২১ ফেব্রোয়ারী (1)

APNAKE SHAGOTOM

ZAKARIA SHAHNAGARIS WRITING

সকলকে বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা

বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে আমরা আর বাংলা ভাষায় কথা বলতে চাইনা । নিজের মাতৃভাষাকে যখন-তখন যেখানে সেখানে অবমাননা করে তৎপরিবর্তে ইংরেজী ভাষা ব্যবহার করতে অভ্যাস্থ হয়ে যাচ্ছি বা হয়ে গেছি ।
আরও একটু এগিয়ে গেলে বলতে হয় - আমরা আজ বাঙ্গালী হয়ে বাঙ্গালী জাতিসত্বা ভুলে গিয়ে ইংরেজী জাতিসত্বায় রক্তের ন্যায় মিশে গেছি !

অথচ একদিন আমরা বাঙ্গালী জাতি একতাবদ্ধ হয়ে রাষ্ট্রীয় ভাষা উর্দুকে ত্যাগ করে নিজেদের মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা তথা বাংলা ভাষাকে সর্বত্র প্রচলন করতে প্রাণ দিতে বাধ্য হয়েছিলাম ! ফলে বিজাতীয় ভাষা উর্দূকে অপসারন করে নিজেদের মাতৃভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা অর্জন করে বাংলা ভাষাকে ধারন করেছিলাম । যখন আমরা বাংলার সর্বত্র বাংলা ভাষায় কথা বলা শুরু করেছিলাম ,তখন কিন্তু বিশ্বায়নের যুগটা অনুপস্থিত ছিল তা নয় , বিশ্বায়নের যুগটা তখনও ছিল বিধায় আমরা ইংরেজী শিক্ষায় তখনও বাধ্য ছিলাম । অর্থাৎ যে জন্যে আজ আমরা ইংরেজী শিখছি সেইজন্যে তখনও ইংরেজী শিক্ষার প্রচলন ছিল । ছিল ইংরেজী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাও । তাই বলে সে সময় বর্তমান সময়ের মত মাতৃভাষা বাংলাকে অবমাননা করা হয়নি । মানুষ সে সময় বাংলায়ই কথা বলেছিল । শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রেই সে সময় ইংরেজী ব্যাবহার করেছিল বাঙ্গালী জাতি

conduit-banners

Powered by Conduit

ফ্লাগ কাউন্টার

free counters

MZS.ONLINE MONEY MAKING WAY

PLEASE CLICK ON MY BANNERS. VISIT MY AFFILIATE SITE "MZS.ONLINE MONEY MAKING WAY ( অনলাইনে অর্থোপার্জনের একটা মাধ্যম )" I HOPE IT WILL BE HELPFUL FOR YOU. Create your own banner at mybannermaker.com!

সোমবার, ২ আগস্ট, ২০২১

দেশ-বিদেশের সকল এলাকা থেকে ডিস্ট্রিবিউটর নিয়োগ

 

সারা দেশ থেকে নারী-পুরুষ নেটওয়ার্কার (নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কর্মী) নিয়োগ.... DXN Direct Selling International Network Marketing Buisness ব‌্যবস্থাপনায় বিশ্ব স্বাস্থ‌্যসংস্থা "WHO" কর্তৃত মনোনীত ও স্বীকৃত বিশ্বব‌্যাপী গণস্বাস্থ‌্যের উন্নয়ন ও গণমানুষের সুস্বাস্থ‌্য রক্ষায় উৎপাদিত DXN এর স্বাস্থ‌্যকর পণ‌্যসমুহ ভেজালমুক্ত অবস্থায় বিশ্বজনতার হাতে হাতে পৌঁছানোর লক্ষ‌্যে এবং বিশ্বজনতাকে  Dxn Buisness ব‌্যবস্থাপণায় যুক্ত করে তাদের আর্ত-সামাজিক কল‌্যান ও উন্নয়নে সমগ্র বিশ্বের সকল দেশের সকল এলাকা থেকে ডিস্ট্রিবিউটর নিয়োগের ধারাবাহিকতায় সমগ্র বাংলাদেশের ৬৪টি জেলা, ৪৯২টি উপজেলা, ৩২৮টি পৌরসভা, ৪৫৫৪টি ইউনিয়ন, ৮৭৩১৯টি গ্রাম থেকে সুস্থ মস্তিষ্কের কর্মসক্ষম ১৮ বছর বয়সোর্ধ্ব ২ জন করে পুরুষ ও নারী কে "DXN DISTRIBITOR" পদে নিয়োগ করা হচ্ছে। স্মার্ট মোবাইল ফোন অথবা কম্পিউটার কিংবা ল‌্যাপটপ দিয়ে অনলাইনে ই-মেইল আদান-প্রদান, ওয়েবসাইট ব্রাউজিং এবং সোসাইল মিডিয়ায় জনসংযোগ সৃষ্ঠি এবং অফলাইনে গণমানুষের সাথে মিশে তাদেরকে Dxn ও Dxn পণ‌্যের সাথে যুক্ত করে লাইফটাইম বিজনেস ব‌্যবস্থাপণায় আত্মউন্নয়ন, জনকল‌্যান, সমাজকল‌্যান, দেশজকল‌্যান ও বিশ্বকল‌্যানে আগ্রহীরা কমেন্ট বক্সে নিজ নিজ জেলার নিম্নোক্ত নাম্বার, উপজেলা, পৌরসভা/ইউনিয়ন এবং গ্রামের নাম কমেন্ট করুন। জেলা সমুহের নাম - ০১। ঢাকা (Dhaka) ০২। চট্টগ্রাম (Chittagong) ০৩। সিলেট (Sylhet) ০৪। রাজশাহী (Rajshahi) ০৫। খুলনা (Khulna) ০৬। বরিশাল (Barisal) ০৭। রংপুর (Rangpur) ০৮। ময়মনসিংহ (Mymensingh) ০৯। বগুড়া (Bogra) ১০। বান্দরবন (Bandarban) ১১। বরগুনা (Barguna) ১২। বাগেরহাট (Bagerhat) ১৩। ভোলা (Bhola) ১৪) ব্রাহ্মণবাড়িয়া (Brahmanbaria) ১৫। চাঁদপুর (Chandpur) ১৬। চুয়াডাঙ্গা (Chuadanga) ১৭। কুমিল্লা (Comilla) ১৮। কক্সবাজার (Cox's Bazar) ১৯। দিনাজপুর (Dinajpur) ২০। ফরিদপুর (Faridpur) ২১। ফেনী (Feni) ২২। গাইবান্ধা (Gaibandha) ২৩। গাজীপুর (Gazipur) ২৪। গোপালগঞ্জ (Gopalganj) ২৫। হবিগঞ্জ (Habiganj) ২৬। জয়পুরহাট (Jaipurhat) ২৭। জামালপুর (Jamalpur) ২৮। যশোর (Jessore) ২৯। ঝালকাঠী (Jhalakathi) ৩০। ঝিনাইদাহ (Jhinaidah) ৩১। খাগড়াছড়ি (Khagrachari) ৩২। কিশোরগঞ্জ (Kishoreganj) ৩৩। কুড়িগ্রাম (Kurigram) ৩৪। কুষ্টিয়া (Kushtia) ৩৫। লক্ষ্মীপুর (Lakshmipur) ৩৬। লালমনিরহাট (Lalmonirhat) ৩৭। মাদারীপুর (Madaripur) ৩৮। মাগুরা (Magura) ৩৯। মানিকগঞ্জ (Manikganj) ৪০। মেহেরপুর (Meherpur) ৪১। মৌলভীবাজার (Moulavibazar) ৪২। মুন্সীগঞ্জ (Munshiganj) ৪৩। নওগাঁ (Naogaon) ৪৪। নারায়ণগঞ্জ (Narayanganj) ৪৫। নরসিংদী (Narsingdi) ৪৬। নাটোর (Natore) ৪৭। নওয়াবগঞ্জ (Nawabgonj) ৪৮। নেত্রকোনা (Netrokona) ৪৯। নীলফামারী (Nilphamari) ৫০। নোয়াখালী (Noakhali) ৫১। নড়াইল (Norail) ৫২। পাবনা (Pabna) ৫৩। পঞ্চগড় (Panchagarh) ৫৪। পটুয়াখালী (Patuakhali) ৫৫। পিরোজপুর (Pirojpur) ৫৬। রাজবাড়ী (Rajbari) ৫৭। রাঙ্গামাটি (Rangamati) ৫৮। সাতক্ষীরা (Satkhira) ৫৯। শরীয়তপুর (Shariotpur) ৬০। শেরপুর (Sherpur) ৬১। সিরাজগঞ্জ (Sirajgonj) ৬২। সুনামগঞ্জ (Sunamganj) ৬৩। টাঙ্গাইল (Tangail) ৬৪। ঠাকুরগাও (Thakurgaon) *** বিস্তারিত জানতে আমাদের SUCCESS WAY MONEY BUILDERs TEAM গ্রুপে জয়েন হয়ে Dxn বিষয়ক সকল টপিক পোষ্ট দেখুন প্লীজ। নীচের গ্রুপ লিংকে ক্লিক করে আমাদের গ্রুপ এ জয়েন করুন - https://www.facebook.com/groups/team4moneymakers/ 



অথবা, আমার ইনবক্সে কিংবা নিম্নোক্ত হোয়াটসএ‌্যাপ লিংকে গিয়ে ম‌্যাসেজ করুন-

বৃহস্পতিবার, ৪ মার্চ, ২০২১

DXN জীবনের উন্নয়নে

বেকার, অস্বচ্ছল, স্বল্পবেতনধারী মানুষদের জীবন-মান উন্নয়নে একটা উৎকৃষ্টতম কর্মপদ্ধতির নাম -

DXN INTERNATIONAL DIRECT SELLING NETWদORK BUISNESS.


Dxn কি ও Dxn ব‌্যবসা কিভাবে করতে হবে? 


DXN হলো, একটা ডাইরেক্ট সেলিং ইন্টারন‌্যাশনাল নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানী। দুবাইতে, মালয়েশীয়াসহ বিভিন্ন দেশে এদের ফেক্টরী আছে। বাংলাদেশেও ফেক্টরী হবে জায়গা ক্রয় করা হয়েছে। মার্চের শেষের দিকে ফেক্টরীর শুরু হচ্ছে। 


Dxn ব‌্যবসায় লেগে থাকতে হয়। টীম গঠন করতে হয়। মাসিক নিদ্রিষ্ট পরিমাণ কিছু পণ‌্য কেনাকাটা করতে হয় প্রমোশনের জন্য। সেই সাথে নতুন কাস্টমার সংগ্রহ করতে হয় পণ‌্য ক্রেতা হিসাবে তাদের কাছে নিদ্রিষ্ট পরিমাণ পণ‌্য ছাড়াও অধিক মুনাফা অর্জনে অধিক পণ‌্য বিক্রয় করা যাবে। 


প্রতিমাসে কমপক্ষে ৩/৪ শত সৌদি রিয়াল বা বাংলাদেশী ৫ থেকে ৮ হাজার টাকার নগদ মুল‌্যে পণ‌্য ক্রয় করে সেটা বিক্রি করতে হয় অথবা নিজে ব‌্যবহার করতে হয়। 


ডিএক্সএন ব‌্যবসা পৃথিবী ব‌্যাপী করা যায়।


ডিএক্সএন পণ‌্য হলো খাদ‌্য সামগ্রী ও ব‌্যবহারিক সামগ্রী যা অর্গানিক ও বিশ্বসেরা পণ‌্য হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে। 


পৃথিবীর প্রায় ২০০ টি দেশে প্রায় দশ মিলিয়নেরও অধিক মানুষ ডিএক্সএন ব‌্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে,  সেখানে আমিও একজন।


এ ব‌্যবসা করতে পারলে আপনার জন‌্য ভাল হবে বলে মনে করি। কারন, অনেকেই এ ব‌্যবসা করে এক একটা টীম বানিয়ে বিদেশ ছেড়ে দেশে চলে গেছে। কারন টীমের মাধ‌্যমেই তারা প্রতিমাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারছে। তাই এ ব‌্যবসা শুরু করলে ভাল হবে বলেই মনে করি। এটা একটা লাইফটাইম বিজনেস। আপনি কমপক্ষে ১০ জনের একটা টিম করে তাদের মাধ‌্যমে আপনার মত একইভাবে কাজ করে যেতে থাকলে আমি নিশ্চয়তা দিতে পারি  শুরু থেকে তো আপনি নিজে যা করবেন তার মধ‌্য দিয়ে বেশ কম ইনকামতো করবেনই, সেইসাতে আপনার টীমের মাধ‌্যমেও ইনকাম করতে পারবেন। এভাবে আপনার সর্বনিম্ন দশজনের টীম নিয়ে কাজ করে গেলে ৮ মাস পর থেকে আপনি প্রতিমাসে একলক্ষ টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন।    


ভবিষ‌্যতে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং উন্নত ইনকামের রাস্তা হিসাবে পরিগণিত হচ্ছে। তাই, জয়েন করতে চাইলে আমার মাধ‌্যমে করতে পারবেন।


এজন‌্য প্রথমে আপনাকে  ফ্রিতে Dxn ওয়েবসাইটে একটা একাউন্ট ডিস্ট্রিবিউটর হিসাবে করতে হবে।


এরপর টিম গঠনে আমি যেভাবে কাজ করতে বলব সেভাবে কাজ করতে হবে। অর্থাৎ আপনার আন্ডারে মেম্বার জয়েন করাতে হবে। আপনি যেভাবে কাজ করবেন সেভাবে তাদেরকেও কাজ করতে হবে।


আমার মাধ‌্যমে ফ্রিতে একাউন্ট করে আপনার পণ‌্য কিনতে হবে আপনার নিকটস্থ ব্রাঞ্চ থেকেই। সেটা বলে দেয়া হবে।


আপনার ক্রয়কৃত পণ‌্য কোম্পানী রের্ক্ড করেই আপনার প্রমোশন দিয়ে যাবে।


আপনার মাধ‌্যমে বাংলাদেশের যারা পণ‌্য কিনতে চায় তারা বাংলাদেশ থেকেই পণ‌্য সংগহ করতে পারবে আমাদের বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ থেকে।


আপনি ডিস্ট্রিবিউটর হলে কোম্পানীর নির্ধারিত মুল‌্যই আপনি পণ‌্য পাবেন। সেটা কোম্পানীর নির্ধারিত মুল‌্যেই আপনাকে বিক্রি করতে হবে। 


আপপি যদি ১০০০ সৌদি রিয়ালের পণ‌্য কিনে নির্ধারিত মুল‌্যে বিক্রয় করেন, তবে প্রায় ৩০০ সৌদি রিয়াল নগদ লাভ থাকতে পারে। ঐ পণ‌্যের উপর আবার আপনার প্রমোশনাল পিভি য়ুক্ত হয়, সেই সাথে কোম্পানী প্রদত্ব কমিশনও যোগ হয়।


Dxn ব‌্যবসায় লাভ কি রকম? 


9 Ways to EARN in DXN


1. Retail Sales 

নিজে পণ‌্য বিক্রয় করে নগদ লাভ! 


2. Group Bonus 

টীম গঠন করলে টীম মেম্বারদের মাধ‌্যমে লাভ! 


3. Star group Bonus 

নীজের টীমে স্টার পদে পদোন্নতি পাওয়া সকলের মাধ‌্যমে লাভ! 


4. Development Bonus 

টীম গঠনের মাধ‌্যমে ব‌্যবসার উন্নয়ন বা প্রচার ও প্রসারের মাধ‌্যমে লাভ। 


5. Leadership Bonus 

নিজের লিডারশীপ অর্জনের মাধ‌্যমে লাভ। 


6. International Profit Sharing

আন্তর্জাতিক ভাবে ব‌্যবসা সম্প্রসারনে লাভ।  


7. Travel Seminar Incentive 

বিভিন্ন স্থানে সেমিনার করতে ভ্রমণের উপর লাভ। 


8. Handphone Set Incentive (one time) 

একবার মোবাইল ফোন পেলে সেটাও লাভ। 


9. Overseas Travel Incentive (one time)

কোম্পানী খরচে বিদেশ ভ্রমণ করলে সেটাও লাভ। 


ডিএক্সন সদস‌্য বা ডিস্ট্রিবিউটর হিসাবে আপনার মাসিক নির্ধারিত (অবশ‌্যই করনীয়) কাজ... 



ডিস্ট্রিবিউটর হিসাবে Dxn মেম্বার হবার পর আপনাকে প্রতিমাসে তিনটা কাজ করতে হবে। যথা-


১) আপনার একাউন্ট হয়ে গেলে আপনাকে প্রতিমাসে সর্বনিম্ন বাংলাদেশ থেকে ১৩০০ পিভিপি,   আর ইউরোপ, মিডল ইস্ট ইত‌্যাদি থেকে ১০০ পিভিপি পরিমাণ পণ‌্য নগদমুল‌্যে ক্রয় করতে হবে, যাতে লাগতে পারে বাংলাদেশী প্রায় ৫ থেকে ৮ হাজার টাকা এবং অন‌্যান‌্য দেশ থেকে ১০০ পিভিপি পরিমাণ মুল‌্যমানের পণ‌্য নগদ মুল‌্যে ক্রয় করতে যা লাগবে। 


উক্ত পণ‌্যগুলো আপনি নিজেও ব‌্যবহার করতে পারবেন। অথবা বিক্রিও করে দিতে পারবেন। পণ‌্যগুলো বিক্রয় করতে চাইলে কোম্পানী প্রদত্ত ক্রয়মুল‌্যে কিনে কোম্পানী প্রদত্ব বিক্রয়মুল‌্যে বিক্রি করতে পারবেন। 


২) প্রতি মাসে কমপক্ষে দুইজন কিংবা ততোধিক যত পারা যায় Dxn পণ‌্য ক্রেতা বা আপনার কাস্টমারকে আপনার টীম মেম্বার হিসাবে আপনার মতই Dxn ডিস্ট্রিবিউটর হিসাবে রেজিস্ট্রেশন করাতে হবে আপনার মতই (এখন আপনাকে আমি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যা বলছি এবং যা বলব ঠিক সেভাবে অথবা আরও উত্তমভাবে বলে ও বুঝিয়ে) তাদের দ্বারা একই কাজ করাতে হবে। টীম মেম্বার আপনার যত বেশী হবে তত বেশী আপনার ব‌্যবসা ছড়াবে, ততবেশী আপনার ব‌্যবসা হবে, ততবেশী আপনি কমিশন পাবেন এবং ততবেশী দ্রুত আপনার প্রমোশন হবে।  


৩) প্রতিমাসে আপনাকে যত বেশী পারা যায় Dxn পণ‌্যক্রেতা বা কাস্টমার সংগ্রহ করতে হবে, যাতে আপনার ব‌্যবসায়ীক মুনাফা বেশী হয় (আপনার যত বেশী পণ‌্য বিক্রি হবে ততবেশী আপনার লাভ হবে ততবেশী আপনি এগিয়ে যাবেন)। 


৪) প্রতিমাসে এক দুই দিন পর পর ফেসবুক বা অনলাইনের সর্বত্র এবং অফলাইনে আপনার আশেপাশের ও পরিচিতদের মাঝে Dxn পণ‌্যগুলোর এডভার্টাইজ বা শেয়ার করতে হবে যেন তারা কাস্টমার হয়ে আপনার কাছ থেকেই Dxn পণ‌্য কিনে।


৫) আপনি ও আপনার টীমের সকল সদস‌্য এবং আপনার অধীনে গঠিত সকল টীম ও টীম মেম্বারগণ যদি এভাবে প্রতিমাসে কাজ করে যান,  তবে আমি আপনাকে নিশ্চয়তা দিতে পারি আগামী ৮ মাস পর থেকে আপনার প্রতিমাসে ইনকাম হতে পারে ১ লক্ষ টাকার উপরে।


(প্লীজ ধৈর্য‌্য নিয়ে পুরা লেখাটি পড়ুন) #মুহাম্মদ_জাকারিয়া_শাহনগরী

*****************

#MOHAMMED_ZAKARIA

#Dxn_Sonsor_Code_821139054

#DXN_DISTRIBUTOR #SAUDI_ARABIA 

----------

#My_Personal_Website_Address-

https://www.dxnarabia.com/pws/821139054


#For_Joining_To #DXN_Global_Buisness -

https://eworld.dxn2u.com/s/accreg/en/821139054

আপনি DXN_Global_Buisness এ তিন ভাবে Income করতে পারবেন !

1) Product use করে। 

2) Product benefits share করে। 3) Team তৈরী করে। 


আপনি যে কোন দেশের যে কোন জাতিকে নিয়ে আপনার ব্যবসা করতে পারবেন। 


ডিএক্সএন পরিবেশক হতে চাইলে যে কোন দেশ থেকে নীচে দেয়া ওয়েব সাইট লিংকে প্রবেশ করে আমাদের সাথে যুক্ত হতে পারেন। 


অতএব, বসে না থেকে, সময় ক্ষ‌্যাপন না করে, মনটাকে স্থির করুন, সময়কে মুল‌্য দিন। তারপর DXN এ যুক্ত হয়ে কাজ শুরু করুন। 


কেননা, বসে থাকলে কখনোই স্বপ্ন পূর্ণ হবে না। সময় ক্ষ‌্যাপন করলে জীবন সময় বসে থাকবেনা। তাই, স্বপ্ন পুরণের লক্ষ‌্যে বসে না থেকে, কে কি বলল তার দিকে না তাকিয়ে, সময় ক‌্যাপন না করে, সময়ের মূল‌্য দিয়েই শুরু করুন - 

#ডিএক্সএন_গ্লোবাল_বিজনেস 


#DXN_Global_Buisness এ কাজ করতে হলে যা করতে হবে - 


১) প্রথমে একজনের রেফারেন্সে “মেম্বার সিফ” গ্রহণ করতে হবে বিনামুল‌্যে।  জয়েনকরার পর জয়েনকারী কোম্পানীর একজন ডিস্ট্রিবিউটর বা পরিবেশক হিসাবে পরিগণিত হবে। 


২)  ডিস্ট্রিবিউটর হিসাবে জয়েন হবার পর কমপক্ষে ৫ থেকে ৮ হাজার টাকার Dxn পণ‌্য ক্রয় করে আইডি এ‌্যাক্টিভ করতে হবে। সেসব পণ‌্য ডিস্ট্রিবিউটরের নীজের ব‌্যবহারের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যও হতে পারে। ক্রয়কৃত পণ‌্যগুলো নিজের না লাগলেও বাইরে বিক্রি করে দেয়া যাবে। 


৩) ভবিষ‌্যত বিজনেস পরিচালনার সুবিধার দিক লক্ষ‌্য রেখে সর্ব সময়ের জন‌্য পণ‌্য স্টক রাখতে কমপক্ষে ১০০ (একশত) ডলার সমমুল‌্যের টাকা পুঁজি ইনভেষ্টে এর মনমানসিকতা থাকতে হবে।  


৪) #Dxn_এ_ডিস্ট্রিবিউটর_হিসাবে_রেজিষ্ট্রেশন করতে নীচের লিংক গিয়ে রেজিস্ট্রেশন ফরমটি যথাযতভাবে পুরণ করতে হবে।

 #Dxn_রেজিস্ট্রেশন ফরমে Sponsor_Name এর স্থানে MOHAMMED ZAKARIA এবং Sponsor Code এর স্থানে  821139054

এ নাম্বারটি উল্লেখ করতে হবে। কারন, স্পন্সর কোড ছাড়া রেজিষ্ট্রেশন হবেনা। 


৫) ডিএক্সএন ব‌্যবসায় লক্ষ লক্ষ টাকা পুঁজি লাগেনা। শুধু লাগে পণ‌্যসামগ্রীর ক্রেতা সংগ্রহে যে সময় লাগবে সে সময়টা অর্থাৎ আপনার সেই সময় টুকু, যা আপনি আড্ডা দিয়ে ও বেকার বসে থেকে, অহেতুক ভাবে অলস কাটিয়ে দিচ্ছেন। 


৫) আরও অধিক কিছু জানতে গুগলে বা ইউটিউবে গিয়ে DXN লিখে সার্চ দিতে পারেন, অথবা আমাকে ইনবক্স/ম‌্যাসেঞ্জারে ম‌্যাসেজ করে অথবা ইমু+হোয়াটসঅ্যাপ (নং -+966568231645) এ আমার সাথে যুক্ত হয়ে। 


৬) #Dxn_এ_জয়েন_করতে - 

যদি কেহ #ডিএক্সএন_পরিবেশক_হতে চান, তবে যে কোন দেশ থেকে নীচের লিংকে প্রবেশ করে আমাদের সাথে যুক্ত হতে পারেন।

 https://eworld.dxn2u.com/s/accreg/en/821139054


If anybody want to #Become_a_Dxn_Distributor, so please click here from any country 


#Joining_To_Dxn_For_Become_a_Global_Distributor >> 

https://eworld.dxn2u.com/s/accreg/en/821139054

======










মঙ্গলবার, ৭ জুন, ২০১৬

শেষ নিঃশ্বাস

শেষ নিঃশ্বাস
মুহাম্মদ জাকারিয়া শাহনগরী

(ভুমিকা : কয়েকদিন আগে এক ভাই পিএম করে বলেছিলেন - "ভাই কিছু লেখেন"। আমি সেদিন তাঁর প্রতিউত্তরে কিছুই বলিনি। সে ভাইকে বলছি - যতদিন বেঁচে থাকি আজ থেকে কিছু কিছু লিখতে চেষ্ঠা করব ইনশা আল্লাহ)
*************************
জীবনের বসতি যার নিঃশ্বাসে, 
আগামীকাল বাঁচবে সে 
আশা করে কোন বিশ্বাসে ?
নিঃশ্বাস বের হলে শরীর থেকে 
আশা করা যায়না 
ডুকবে আবার শরীরেতে সে।

তবে, কি আশায় বেঁধে খেলাঘর - 
ভবিষ্যতের আশায় কিভাবে থাক সদা তৎপর ?

নিঃশ্বাসে বসতি করে 
আশা কর কিভাবে আগামীকালের ? 
নিঃশ্বাস ফেলতে তুমি মনে কর 
এই তো সেই শেষ নিঃশ্বাস আমার মরণকালের।

লোক দেখানো মোহাব্বাত

লোক দেখানো মোহাব্বাত

মুহাম্মদ জাকারিয়া শাহনগরী

জীবন থাকিতে খোঁজ নাওনি তোমরা যার

এসেছ কেন আজ তার মরণ দিনে,

লোক দেখানো মোহাব্বাত আর কত দেখাবে তোমরা

তোমাদের তো সে কবেই নিয়েছে চিনে !

একটা সুশৃন্খল ও সুসভ্য জাতি গঠনে সুশিক্ষায় শিক্ষিত মানুষদের যতবেশী প্রয়োজন তার চেয়ে বেশী প্রয়োজন বিবেকবান মানুষের।

একটা সুশৃন্খল ও সুসভ্য জাতি গঠনে 
সুশিক্ষায় শিক্ষিত মানুষদের যতবেশী প্রয়োজন 
তার চেয়ে বেশী প্রয়োজন বিবেকবান মানুষের।
---মুহাম্মদ জাকারিয়া শাহনগরী---

**********************
বিবেক নিয়ে জাগো - এর অর্থ কি আমি নিজেও জানিনা। তবুও আমি আমার একটা কবিতায় মানুষদের ভাল কাজে আহবান করে লিখেছিলাম " বিবেক নিয়ে জাগো"।
যদিও আমি নিজে বিবেকবান কিনা তা আমি জানিনা, তবে আমি মনে করি বিবেক তাহাই, যাহা ভাল আর মন্দের বিচারক। আর ভাল আর মন্দের বিচার ক্ষমতা যার কাছে বিদ্যমান সেই বিবেকবান। সুতরাং দেখা যায় শিক্ষিত না হয়েও মানুষ বিবেকবান হতে পারে। কারণ বেশীরভাগ শিক্ষিতদের জীবনাচারের অবস্থাদৃষ্টে দেখা যায় তারা শিক্ষিত হলেও বিবেকবান নয়। আর যারা বিবেকবান নয় তাদের শিক্ষিত কিভাবে বলা যায় আমার বোধগম্য নয়। আমি তাদের বলি শিক্ষিত মূর্খ। কারণ শিক্ষিত বলতেই বিবেকের ধারক-বাহক হতে হবেই। নয়তো শিক্ষাকে আলোবর্তিকা আখ্যায়িত করা যাবেনা। অপরদিকে বেশীরভাগ অশিক্ষিতদের জীবনাচার দেখলে বুঝা যায় তারা মূর্খ হলেও বিবেকবান। কারণ তাদের রয়েছে ভাল আর মন্দের পার্থক্যকারী ক্ষমতা।এ হিসাবে শিক্ষিত মূর্খদের চাইতে অশিক্ষিত মূর্খরা অনেকাংশে শ্রেয়।
তাই বলতে হয়, একটা সুশৃন্খল ও সুসভ্য জাতি গঠনে সুশিক্ষায় শিক্ষিত মানুষদের যতবেশী প্রয়োজন তার চেয়ে বেশী প্রয়োজন বিবেকবান মানুষের।

স্বাগতম রমজানুল মোবারক - ২০১৬, সবাইকে রমজানুল মুবারকের শুভেচ্ছা

স্বাগতম রমজানুল মোবারক

সবাইকে রমজানুল মুবারকের শুভেচ্ছা
---------------------------------

আজ থেকে সৌদি আরবের মুসলীম সমাজ রোজা রাখা (সুবহে সাদিকের প্রারম্ভ হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও সহবাস থেকে বিরত থাকা)র নিয়তে শেষ রাতে সেহেরী গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে রমজানুল মোবারক মাসের তারিখ গণনা শুরু করলেন।
শুরু হয়ে গেল রহমত - মাগফিরাত - নাজাতের মহিমাম্বিত মাস রমজানুল মোবারক। যে মাসের ক্বদরের রাতে অবতীর্ণ হয়েছিল মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আল কোরআন। যে মাসের একটি রজনীকে (ক্বদরের রাতকে) করা হয়েছে হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ। যে মাসের একটি রাত্রে প্রত্যেক কাজের জন্যে ফিরিশতাগণ ও রূহ্ অবতীর্ণ হয় তাঁদের পালনকর্তার নির্দেশক্রমে। যে মাসের একটা রজনীতে (ক্বদরের রাতে) শান্তি অব্যাহত থাকে ফজরের পূর্বমুহুর্ত পর্যন্ত।


বুধবার, ১ জুন, ২০১৬

কষ্ট রাতের নষ্ট জীবন - মুহাম্মদ জাকারিয়া শাহনগরী

কষ্ট রাতের নষ্ট জীবন
**************
যেই কষ্ট ধরে আছি আজো 
এ অবাঞ্চিত জীবন বাহনে ...
নির্ঘুম রাত কাটে আজো 
সেই কষ্টরাতের আবাহনে।
যে কষ্ট আজো দিয়ে যায় কাঁটার আঘাত 
কিভাবে ভুলা যায় সেই কষ্ট ... 
সরল মানুষের সরল জীবন 
যে কষ্টে নিমিষেই হয়ে যায় নষ্ট।

--------মুহাম্মদ জাকারিয়া শাহনগরী

বৃহস্পতিবার, ২৬ মে, ২০১৬

প্রবাসীদের মৃত্যু যেখানে হয় সেখানেই তাদের দাফন করা উচিত

প্রবাসীদের মৃত্যু যেখানে হয় 
সেখানেই তাদের দাফন করা উচিত
---------------------------------
প্রবাসী যখন তার জীবন-যৌবন প্রবাসেই শেষ করে নিজের সম্মান বজায় রেখে নিজে প্রবাসেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে তখন তাকে চাঁদা তুলে অন্যের অনুগ্রহের পাত্র করে দেশে পাঠানোর মাধ্যমে শেষ কালে তাকে অসম্মান করার কোন যৌক্তিকতা দেখিনা।
তাই আমি মনে করি প্রবাসীরা যদি প্রবাসেই মৃত্যুবরণ করে তবে তাকে অন্যের অনুগ্রহের পাত্র না করে প্রবাসেই দাফন করা উচিত। আমিও একজন প্রবাসী তাই আমি আমার পকেটে (মানীব্যাগে) একটা চিরকুট ও দাফন করার মত ব্যায়ভার রেখেছি যাতে আমি যেখানেই মৃত্যুবরণ করি সেখানেই আমাকে আমার নিজস্ব খরছে দাফন করা হয়,
আমার সে চিরকুটটিতে লিখেছি -

Oh my dear brothers !
Attention please !
Assalamualaykum.
I am a Muslim and Bangladeshi, I have no - my family, any known and relative persons, neighbors friends now.So when and where i will die, please keep my dead body in the burial of a muslim burial-ground with the accordingly as a rule of islam and with this please my death news publish 1st pages of some prime news papers and tv channels of bangladesh.
All of my dead body's spent will be limited valuable of my a gold things which is saved in my money bag.
So please ! this gold sale for my all of spent of my dead body.


Thanks to all for everything
Mohammed Zakaria Shahnagari

রবিবার, ২২ মে, ২০১৬

পেশাদার প্রেমের কবিতা লেখক এবং অপেশাদার প্রেমের কবিতা লেখক দু'জনেই জীবনের বাঁচার তাগিদে প্রেমের কবিতা লিখে

একদা ভালবাসার বাগান তৈরী করে মনে 
যখন ফুটিয়েছি জুঁইফুল, 
মুখ ফিরিয়ে নিয়েছ তুমি
ভেঙ্গে দিয়েছ আমার মনের দুইকুল।
-------------------------------------

-:মুখবন্ধ :- 
বেশ অনেকদিন পর আবারও প্রেমের কবিতা লিখতে মন চাইল তাই চার লাইনের এ লেখা। আমার ছেলেদের মা যেদিন কহিল- "এখন বাচ্ছারা বড় হয়েছে, এসব লেখা দেখে বাচ্ছারা লজ্জা পায়"। সেদিন থেকেই আর প্রেমের কবিতা লেখবনা বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কিন্তু আজ কেন যেন একটা প্রশ্ন মনের মাঝে ঘুরপাক খেতে থাকে - যে সব কবি প্রেমের কবিতা লেখে তাদের সন্তানরাও কি তাদের বাবার প্রেমের কবিতা দেখে লজ্জা পায় ? যদি সেসব প্রেমের কবিদের সন্তানরা তাদের বাবার লেখা প্রেমের কবিতার জন্য লজ্জা না পায় তবে আমার সন্তানরা কেন আমার লেখা প্রেমের কবিতার জন্য লজ্জা পাচ্ছে ? তবে কি আমি প্রফেশনাল লেখক নই বলে ?
আমি তো মনে করি, একজন প্রফেশনাল প্রেমের কবিতা লেখক যেমন প্রেমের কবিতা লিখে জীবনে বেঁচে থাকার তাগিদে অর্থ উপার্জন করে তেমনি আমি অপেশাদার লেখক হিসাবে প্রেমের কবিতা লিখি বেঁচে থাকার তাগিদে মনের সুখ উপার্জনের জন্য। সুতরাং পেশাদার প্রেমের কবিতা লেখক এবং অপেশাদার প্রেমের কবিতা লেখকদের মধ্যে আমি অমিল খুঁজে পাইনা এ কারণেই যে, দুজনেই জীবনের বাঁচার তাগিদে প্রেমের কবিতা লিখে। তবে কেন .... ?

বুধবার, ১১ মে, ২০১৬

দেশ হারালো একজন স্বনামধন্য ও দেশবরেন্য আলেম কে, আর আমরা হারালাম আমা‌দের স্বজন একজন প্রিয়জন‌কে

"শোক সংবাদ"
ঝরে গেল ইসলামী বিশ্বের আরো একটি নক্ষত্র, 
নিভে গেল ইলমে দ্বীনের আরেকটি জ্ঞানের মশাল,
দেশ হারালো একজন স্বনামধন্য ও দেশবরেন্য আলেম কে, 
আর আমরা হারালাম আমা‌দের স্বজন একজন প্রিয়জন‌কে। 
শোকের সাগরে ভাসল আরো একবার বাংলাদেশের মুসলীম জনতা।
************




চট্টগ্রাম আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের সাবেক সিনিয়র পেশ ইমাম এবং ভারপ্রাপ্ত খতিব,ফটিকছড়ি উপজিলাধীন শাহনগর মদিনাতুল উলুম ইসলামীয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, জিরি, মুজাহিরুল উলুম, দারুল মাআরিফ,ও খুলনা দারুল উলুম সহ দেশের আরো অনেক সুখ্যাত জামেয়ার সাবেক সফল মুহাদ্দিস - আল্লামা মুফতি মুহাম্মদ মামুনুর রশীদ আল আযহারী গতরাত(১০/০৫/২০১৬ তারিখ) স্থানীয় সময় ৯.১০ মিনিটের সময় বার্ধক্যরোগ জনিত কারনে ইহকালের সকল সম্পর্ক ছিন্ন করে মহান প্রভুর সান্নিধ্যে চলে যান। ইন্না লিল্লাহি ওয়াইন্না ইলায়হি রাজ্বিঊন।


তাঁর এই চলে যাওয়াতে যেন রাহবারে দ্বীনের একটি নক্ষত্র খসে পড়ল। যেন দপ্ করে নিভে গেল ইলমে দ্বীনের এক আলোকিত মশাল।

দেশ হারালো একজন স্বনামধন্য ও দেশবরেন্য আলেম কে, আর আমরা হারালাম আমা‌দের স্বজন একজন প্রিয়জন‌কে। শোকের সাগরে ভাসল আরো একবার বাংলাদেশের মুসলীম জনতা।

হে আল্লাহ্ ! আপনি আপনার এই প্রিয় বান্দাকে জান্নাতুল ফিরদৌসের সুউচ্চ মকামে আসীন করুন।

আমি তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর শোক সন্তপ্ত পরিবার ও গুনগ্রাহী মহলের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি।

ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ছিলেন ট্টগ্রামের প্রখ্যাত শাইখুল হাদীস আল্লামা হাফেজ হারুন শাহনগরীর ছোট ভাই। 
বহুমূখী যোগ্যতার অধীকারী এ মহান ব্যক্তিটি দীর্ঘ ২৭ বছর যাবত চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী আন্দেকিল্লা শাহী জামে মসজিদে সিনিয়র পেশ ইমাম হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন।

নামাজে জানাযার স্থান ও সময় :
আজ ১১/০৫/২০১৬ বুধবার আছরের নামাযের পর (বিকেল পাঁচটায়) মরহুমের নিজ গ্রাম চট্টগ্রামের ফটিকছড়িস্থ লেলাং ইউনিয়নের শাহনগর কেন্দীয় ঈদগাহ ময়দানে আল্লামা মুফতি মামুনুর রশীদ আল আযহারী সাহেব এর নামাযে জানাজা অনুষ্টিত হবে।
================

শনিবার, ৭ মে, ২০১৬

ছাত্রীর শরীরের সবকাপড় খুলে নিল ছাত্রলীগের দুইকর্মী

ছাত্রীর শরীরের সবকাপড় খুলে নিল ছাত্রলীগের দুইকর্মী

আমার মন্তব্য
********

অধ্যক্ষ যখন বল্লেন,"এটি একটি সামান্য ঘটনা",তখন তাঁর মেয়ে,বোন কিংবা স্ত্রীকেও অনুরূপ ভাবে উলঙ্গ করে ভিডিও করা হোক, তখন তিনি ভালভাবে বুঝতে পারবেন বিষয়টি সামান্য নাকি অসামান্য। যে শিক্ষক এমন ধরনের মন্তব্যের মধ্য দিয়ে অপরাধীকে নিরাপরাদ বলে সমাজে সুপুরুষের স্থান করে দেন, তাকে অন্তত শিক্ষক বলা যায়না, তার পরিচয়ও ঐসব নরপশুদের মত। আমরা ঐ শিক্ষকের বিরুদ্ধেও যথাযত ব্যবস্থা নিতে আবেদন জানাচ্ছি।

মঙ্গলবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৬

আমরা অনেক নিরাপদ আছি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

আমরা অনেক নিরাপদ আছি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী | 
জনাব সুবিধাপ্রাপ্ত মন্ত্রী !
আপনাদের ছয় দিক (উপর, নীচ, ডান, বাম, সম্মুখ, পীছন) এর নিরাপত্তা বেষ্টনী উঠিয়ে নিয়ে আপনারা সুবিধা বঞ্চিত সাধারণ জনগণ হিসাবে চলাফেরা শুরু করুন, তারপর দেখুন আপনারা কতটা নিরাপদ ?
বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুন ... 

বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৬

শুভ বাংলা নববর্ষ


শুভ বাংলা নববর্ষ 


HAPPY BANGLA NEW YEAR

সকলকে বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা। 

আর বিবেকহীন মানুষদের জন্য নববর্ষের গজবীয় শুভেচ্ছা
**************************** 
নতুন বছরের যাত্রালগ্নে সকলের জীবনযাত্রা সূচীত হোক নতুন ধারায় সুখ-শান্তির আয়োজনে। ভরে উঠুক সকলের জীবন আনন্দের সমারোহে।
এই নতুন বৎসরের প্রথম দিনে সূচিত হোক সবার জীবনে সুন্দরের যাত্রা। আর সকলের ভবিষ্যত জীবন হোক কল্যান, শান্তি ও মানবতার আলোয় আলোকিত এবং ভবিষ্যত জীবনের চলার পথ হোক মসৃণ ও উন্নত। সকলের চিন্তা ও মননে উদ্ভাসিত হোক মানবিক কল্যান। মানবতার তরে নব বলে বলিয়ান হয়ে নতুন রূপে ধরা দিক সকলের আপন বিবেক। সকলের হৃদয় পরিণত হোক দেশপ্রেমের ভান্ডারে। ভরপুর হোক সকলের মন সকলের প্রতি ভালোবাসায়।

বৈশাখ এসেছে আজ
খুশির বারতা নিয়ে পান্তা-ইলিশ খাওয়ানোর লাগি
ধনীর সন্তানদের ঘরে,
অভুক্ত পথসন্তানদের কাছে এসেছে বৈশাখ
পান্তা-ইলিশ দেখে আসা মুখের লালায়
জটর জ্বালা নিবারণের তরে।
হে জীর্ণ কায়ার পথশিশু !
দশহাজার টাকার একটা ইলিশ কিনে অপচয় করতে জাত যায়না, কিন্তু দশ হাজার টাকা সাহায্য দানের মাধ্যমে একটা জীবন বাঁচাতে জাত চলে যায়। তাই ...
তোমাদের শরীর গঠন ও জীবন বাঁচাতে তোমাদের তারা এক টাকা দিতে পারবেনা। কিন্তু তারা চল্লিশ হাজার টাকায় ইলিশ কিনে স্ফূর্তিতে উন্মাদ হয়ে নাচতে পারবে।
তাই তোমরা একটা কাজ করতে পার এসব অপচয়কারীদের অর্থ চিন্তাই করে ছিনিয়ে নিয়ে তোমাদের অভাব পুরণ কর। এতে আইনের দিক দিয়ে অপরাধ হলে ও মানবিক দিক দিয়ে হবে উত্তম।
যারা তোমাদের মৃতপ্রায় শরীর দেখেও না দেখান ভান করে চল্লিশ হাজার টাকায় ইলিশ কিনে স্ফূর্তিতে মত্ত হয়, তাদের কাছ থেকে ধন-সম্পদ কেড়ে নিতে মানবিক আইনে কোন বাধা নেই।
তারাই ১লা বৈশাখে হাজার টাকার ইলিশ কিনে খায় ও খাইতে পারে, নীরন্ন-বুভুক্ষ শিশুদের ক্ষুধার চোটে আসা চোখের জল দেখেও যাদের চোখে জল ঝরেনা। এইসব জরাজীর্ণ দেহের শিশুদের দেখেও যাদের অন্তর তোলপাড় দিয়ে উঠেনা। যাদের হাত দিয়ে ঝরে পড়ে হাজার হাজার টাকার নষ্ট খাদ্য তাদের হাত দিয়ে কিভাবে বের হবে এদের বেঁচে থাকার জন্য একমুঠো অন্যের জন্য সামান্য টাকা ?
কোন এক ভিক্ষুক বলেছিলেন - আপনারা যখন চল্লিশ হাজার টাকা দিয়ে ইলিশ কিনতে যান তখন আমরা ভিক্ষুকরা নির্বাক চেয়ে থাকি। মুখে পড়ে লালা। আহ যদি এই ইলিশটি একদিন আমি খেতে পারতাম। এই ইচ্ছার বশঃবর্তী হয়ে আপনাদের পিছু নিই। নির্জন স্থানে গিয়ে কাগজ কুড়ানো ঝুড়ি থেকে জং ধরা ছুরিটা নিয়ে যখন আপনাদের পিঠে ঠেকাই তখন আপনারা অসহায় হয়ে পড়েন। আর ঠিক তখনি আপনারা মনে করেন এ কোন গজব আপতিত হলো আমার উপর ? এভাবেই শুর হয় আপনার আর আমার দুটি মানুষের দুইভাবে বর্ষবরণ। কি সুন্দর বিবেক বর্ষবরণীয় আপনাদের মত মানুষদের !
বিবেকহীন মানুষ পশুর সমতুল্য।

বিজাতি ও নাস্তিক্যবাদী সংস্কৃতির আড়ালে হারিয়ে গেছে স্বদেশী সংস্কৃতি ও সভ্যতা।
পহেলা বৈশাখ পালনের নামে আমরা আজ যা করছি তা বিজাতীয় সংস্কৃতিকে আমদানী করে আমাদের জাতীয় সংস্কৃতিকে ধ্বংস করারই নামান্তর। যা সম্পূর্ণরূপে আমাদের বিবেকহীনতার পরিচয়।

তাই এই নববর্ষে বিজাতীয় সংস্কৃতিকে আমদানী না করে দেশীয় সংস্কৃতির মাধ্যমে নববর্ষ উদযাপন করব, এই হোক আমাদের অঙ্গীকার –
এ প্রত্যাশায় আবারও সকলকে শুভেচ্ছা।
**************************

বিবেকহীন মানুষদের জন্য নববর্ষের গজবীয় শুভেচ্ছা
******************

অশুভ নববর্ষ !
সকলকে অমঙ্গল প্রদীপের শুভেচ্ছা।
এখন আসুন জানিয়ে দেই - কেন আমি এমন ব্যাঙ্গাত্বক শুভেচ্ছা জানালাম ?
কারণ হলো - প্রতিবছর আমরা শুভ নববর্ষ বলে মঙ্গল প্রদীপের শুভেচ্ছা জানাই। কিন্তু তার ফলে আমরা প্রতিবছরই দেখি বছরটা উল্টাভাবে আমাদের সামনে ধরা দিতে, যেমন প্রতিটি নতুন বছর অশুভ সব কর্ম দিয়ে আমাদেরকে পরিচালিত করে। ফলে আমাদের কোন মঙ্গল তো হয় ই না, অমঙ্গল সব কর্মে আমাদের জাতীয় জীবনকে করে তোলে বিষাক্ত।
যেমন ইলিশ দিয়ে পান্তা ভাত খাওয়ার কথাই ধরুণ- সেদিন খবরে দেখলাম দেড় কেজী ওজনের এক হালী ইলিশের দাম মাত্র চল্লিশ হাজার টাকা। একটা ইলিশ কিন্তে গেলে দশ হাজার টাকা বিক্রেতাকে দিতে হবে। এখন বলুন তো এই টাকা কিভাবে দিবেন ? চুরি করে, ঘুষ খেয়ে, চিন্তাই করে,ডাকাতি করে, রাহাজানী করে, পকেট কেটে, খুন করে ছাড়া এতটাকা কিভাবে আসবে ? একজন চাকরীজীবি কি পারবে দশ হাজার টাকায় ইলিশ কিনে পান্তাভাত খেতে ? হ্যা পারবে তারাই যারা উপরোক্ত অপরাধ গুলো করে টাকা উপার্জন করতে পারবে। একজন সৎ ব্যবসায়ীও কিন্তু দশ হাজার টাকায় ইলিশ কিনে পান্তা ভাত খেতে পারবেনা। পথশিশুদের কথা নাই বা বললাম। এই হলো গজবীয় শুভেচ্ছার আমার আজকের বাণী।
তাই আমার পক্ষ থেকে বিবেকহীন সকলের জন্য এই গজবীয় শুভেচ্ছার বানী। যাতে বিপরীতমুখী হয়ে অর্থাৎ শুভ সব কর্ম ও সকল প্রকার মঙ্গল নিয়ে নতুন বছরটি আমাদের কাছে ধরা দেয়।
তাই সবাই বলুন,
জয় বাংলা !
শুভ নববর্ষকে অশুভ শুভেচ্ছা দিয়ে কররে সবাই হামলা।
জয় বাংলা !
নববর্ষের গজবীয় শুভেচ্ছা সামলা।






রবিবার, ৯ আগস্ট, ২০১৫

Dsore.com: আমি এক পরাজিত সৈনিক

Dsore.com: আমি এক পরাজিত সৈনিক: এই পোষ্টটি পড়লে আপনার কণ্ঠ নিস্তব্দ হয়ে যাবে। মাথা নিচু হয়ে যাবে । বেচে থাকার ইচ্ছা অপনার শেষ হয়ে যাবে।এই পোষ্ঠটি পড়ুন এবং একটু ভাবু...

বুধবার, ৩ জুন, ২০১৫

পরীক্ষায় A+ না পেয়ে আত্মহত্যাকারী আরাফাত শাওন এর সুইসাইড নোটের চুম্বকীয় অংশ (এ সমাজের মানুষগুলোর জন্য, সন্তানদের মা-বাবাগুলোর জন্য, রাজনীতিবিদদের জন্য এবং শিক্ষা ব্যবস্থাপকদের জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা)



পরীক্ষায় A+ না পেয়ে আত্মহত্যাকারী 
আরাফাত শাওন এর 
সুইসাইড নোটের চুম্বকীয় অংশ
(এ সমাজের মানুষগুলোর জন্য, সন্তানদের মা-বাবাগুলোর জন্য, রাজনীতিবিদদের জন্য এবং শিক্ষা ব্যবস্থাপকদের জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা)
_____________________

"আমার মা-বাবা ও আত্মীয়-স্বজন আমার 4.83 প্রাপ্ত রেজাল্টের উপর খুশি না। তাদের কথা - আমাকে A+ পেতেই হবে। A+ কি গাছে ধরে যে আমি পেড়ে আনবো ?
আমাদের ছাত্রদের কি দোষ বলুন, আমরা তো আমাদের মতো চেষ্ঠা করে যাই। তবে - 
আমাদের দেশের রাজনৈতিক কর্মকান্ডগুলোর কারণে আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার এমন হাল। এর আগের বছর সরকার তার নিজের স্বার্থের জন্য শিক্ষার হার বাড়িয়ে দিয়েছে। আর এবার হরতাল - অবরোধ দেয়ার ফলে বর্তমান সরকার বিরোধী দলীয় সরকারকে জনগণ গালি দেওয়ার জন্য পাশের হার কমিয়ে দিয়েছে। যাতে ফেলের হার বেড়েছে। বলুন আমরা আর কিভাবেভাল রেজাল্ট করতে পারি ? আমাদের মা-বাবা চায় আমরা ভাল রেজাল্ট করি। কিন্তু দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার দিকেও তো দেখতে হবে 
- আরাফাত শাওন"
********************
বিস্তারিত (প্রমাণসহ) দেখুন -http://www.campuslive24.com/campus.127718.live24/

শুক্রবার, ৬ মার্চ, ২০১৫

আসছে ফাগুনে দেখা হবে...

আসছে ফাগুনে দেখা হবে...
**************

ছবি : ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

 
বসন্তের ঝিরি ঝিরি মাতাল সমীরণের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে
তুমি আর আমি
সেই যে একদিন শিম্পাঞ্জীর খাঁচার কাছে
হাতে ছিল চারটে চিনে বাদাম
একটা ছিলে তুমি খেলে
আর একটা ছিলে শিম্পাঞ্জীর দিকে ছুঁড়ে দিলে!
তারপর অপলক নেত্রে তাকিয়ে রইলে
শিম্পাঞ্জীর মুখের দিকে!
বললাম-
এবার একটু আমার দিকে তাকাও।
তুমি বললে -
আসছে ফাগুনে দেখা হবে ভাল করে!
একবছর পেরিয়ে আবার যখন দু'জনেই একই স্থানে
বসন্তের নগ্ন ছোঁয়ায় অবগাহন করছি
ঠিক তখনই চারটে চিনে বাদাম তুমি হাতে নিলে।
একটা ছিলে তুমি আমার মুখের ভিতরে ডুকিয়ে দিলে
আর একটা ছিলে আমার হাতে দিয়ে বললে -
আমাকে খাইয়ে দাও!
তথাস্থ বলেই মুখে পুরে দিলাম দু'টি বাদামের দানা।
সেই যে চোখে চোখ রাখলে
অপলক চাহনীতে ঝলসে যেতে লাগল আমার সর্বাঙ্গ।
বললে -
মনে আছে গত বৎসর ঠিক এই দিনে কি বলেছিলাম ?
আমি কিন্তু কথা দিয়ে কথা রেখেছি,এবার তোমার পালা।
বললাম -
বুঝলামনা ?
তুমি বললে-
মনে নেই কি বলেছিলে ?
আমি বললাম -
সত্যিই মনে নেই।
সেই যে তোমার রাগ -
বুঝেছি এই তোমার ভালবাসা?
আর থামলেনা তুমি।
চলেই গেলে।
তারপরের দিন বললাম -
আসছে ফাগুনে দেখা হবে।

প্রেমকাব্যে অনীহা


প্রেমকাব্যে অনীহা
**********
ছবি :ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত


অনেকেই বলে প্রেমের কবিতা লিখোনা। 
কি করে যে বলি - 
প্রেমের লেখা ছাড়া আর কিছু যে মাথায়ই আসেনা।
যদিও কখনো আমি পাইনি প্রেমের দেখা
তবুও লিখে যাই যত প্রেমের লিখা। 
যারা প্রেমের কাব্য লিখে নিত্যদিন 
তারা কি আমারই মত ?
সারাজীবন জ্বলে পুড়ে হয় ছারখার
যে জীবন নিয়ে সে বেঁচে থাকে 
তার জীবন যেন মূল্যহীন।

মিথ্যার মাঝে মানুষ সারা জীবন বসবাস করতে পারেনা


মিথ্যার মাঝে মানুষ সারা জীবন বসবাস করতে পারেনা

****************************
ছবি : ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

অনেকেই বাস্তবতাকে অস্বীকার করতে চায়।
কিন্তু সেই বাস্তবতাকে তারা হাজার চেষ্ঠা করেও 
লুকিয়ে রাখতে পারেনা।
মিথ্যার মাঝে মানুষ সারা জীবন বসবাস করতে পারেনা।
তাই মিথ্যার বেশাতী ছেড়ে 

সকল মানুষেরই জীবনের সত্যতা নিয়ে লোক সমাজে বিচরণ করা উচিত।

যেদিন জীবন প্রদীপ নিভে যাবে


যেদিন জীবন প্রদীপ নিভে যাবে
- মুহাম্মদ জাকারিয়া শাহনগরী
*******************

যেদিন জীবন প্রদীপ নিভে যাবে
সাঙ্গ হবে জীবনের মেলা,
আমার শিয়রে বসে আপনা সকল
চোখের জলে দেখাবে মিথ্যা মায়ার খেলা।


বলবে যত দূরের মানুষ -
ঐ দেখ তার আপনজন
মায়ার বাঁধন কারে কয়,
চোখ ফুলিয়ে ফেলছে সবে
মায়ার বাঁধন ছিন্ন হবার নয়।

বুঝেনা সে সব দূরের মানুষ -
এ নহে তাদের মায়াকান্না
এ তো শুধুই তাদের অভিনয়,
সারা জীবন যারা জ্বালিয়েছে তারে
আজ তার বিদায় কালীন
কান্না তাদের কখনোই মায়াকান্না নয়।

ধুঁকে ধুঁকে মরেছে যেজন
সারা জনম ধরি,
কোন্ সে আপনজন তার আজ
এসেছে কাছে মায়ার রথে চড়ি ?
ছিল না তার আপন কেহ
পুরা জনম ভর,
ধুঁকে ধুঁকে মরেছে যে সে তাই
অভিমানী ছিল তার মনেরই ঘর।
==============
ছবি : ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

রবিবার, ১ মার্চ, ২০১৫

অদ্ভুত সব স্বপ্নের মাঝে আমার নিদ্রাবাস

অদ্ভুত সব স্বপ্নের মাঝে আমার নিদ্রাবাস
- মুহাম্মদ জাকারিয়া শাহনগরী
******************

ঘুমন্ত মানুষেরা নিত্যদিন অনেক কিছুই স্বপ্ন দেখে। এমনকি কেউ কেউ তার পুরাটা নিদ্রাসময় কাটিয়ে দেয় এক একটা স্বপ্নের মাধ্যমে। এতে কেউ সুখ-স্বপ্ন দেখে আবার কেউ দেখে দুঃস্বপ্ন, কেউ আনন্দময় স্বপ্ন দেখে আবার কেউ দেখে বিষাদময় স্বপ্ন, কেউ নীল স্বপ্ন দেখে আবার কেউ দেখে কালো ভয়াল স্বপ্ন, কেউ ভবিষ্যত সুন্দর জীবনের স্বপ্ন দেখে আবার কেউ দেখে অতীত জীবনের দুঃসহ যন্ত্রণাময় সব স্বপ্ন, কেউ সফলতার স্বপ্ন দেখে আবার কেউ দেখে বিফলতার স্বপ্ন, কেউ আকাশ রাজ্যের রাজা হবার স্বপ্ন দেখে আবার কেউ দেখে পাতালপুরের রাজাধিরাজ হবার স্বপ্ন – এভাবেই বিভিন্ন ধরণের স্বপ্নের মধ্য দিয়েই ঘুমন্ত মানুষেরা নিত্যদিনের নিদ্রাসময় অতিবাহিত করে।


আমিও স্বপ্ন দেখি। ঘুমিয়ে গেলেই আমার নিদ্রাজগত রূপান্তরিত হয়ে যায় স্বপ্নজগতে। যে জগত ঘীরে রাখে আমায় বিভিন্ন স্বপ্নের সমারোহে। পৃথিবীতে জন্ম নেয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত যতগুলো নিদ্রাসময় পেরিয়ে এসেছি তার বেশিরভাগই গেছে স্বপ্নের সাথে নিদ্রাবাস করে। যদি সেসব স্বপ্নের বয়ান লিখে রাখা হতো হয়তো এতদিনে গীনেজবুকে আমার নাম উঠে যেতো। কিন্তু কোন স্বপ্নই লিখে রাখিনি। লেখার অভ্যাস থাকলেও প্রতিদিনের দিনলিপি লিপিবদ্ধ করে রাখা কখনো সম্ভব হয়ে উঠেনি।

অনেকবার চেষ্ঠা করেছি আমার জীবনের দৈনন্দিন ঘটনাগুলো নিয়ে ডাইরী লিখে যাবো। কিন্তু দু’একদিন লিখেই আবার তা বন্ধ করে দিতে হয়েছে। আলস্যতা বলেন আর বিরক্তিতাই বলেন এক অজানা প্রতিবন্ধকতায় যেন আমার ডাইরী লেখা প্রতিবারই বন্ধ হয়ে যেতো। তাই এ পর্যন্ত আর আমার ডাইরী লেখা হয়ে উঠেনি।

কিন্তু উচিত ছিল দৈনিক লিখতে না পারলেও অন্ততঃ দু’একদিন পর পর হলেও যদি জীবনের ঘটনাগুলো লিপিবদ্ধ করা হতো হয়তো বেশ কিছু লেখা এতোদিনে ডাইরী হিসেবে জমা হয়ে যেতো। এমন হয়ে যেতো কয়েকটা বই ও। বেশী না যদি দু’তিন দিন পর পর এক পৃষ্ঠায় একটা করে স্বপ্নের বিবরণ লেখা হতো তবে এতোদিনে পাঁচশো’ এর অধিক স্বপ্নের বই প্রকাশ হয়ে যেতো।

যাক এখন আর সে চিন্তা করে লাভ নেই। কারণ, প্রবাদ আছে – “যা পঁচে গেছে,যা মরে গেছে তাকে সিল্কের কাপড় দিয়ে জড়িয়ে রেখে লাভ নেই”। অতীত ভেবে দুঃখ না করে ভবিষ্যত ভেবে সম্মুখে অগ্রসর হওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। তাই, ভাবছি এখন থেকে নিত্যদিনকার দেখা স্বপ্নগুলো অবহেলায় ধ্বংস না করে লিপিবদ্ধ করনের মাধ্যমে চিরজীবন্ত করে রাখার চেষ্ঠাই হবে কল্যানকর। সেইসব স্বপ্ন যেমনই হোকনা কেন। স্বপ্ন তো স্বপ্নই। স্বপ্ন নিয়েইতো প্রতিটা মানুষের বেঁচে থাকা। আমিও না হয় বেঁচে থাকবো স্বপ্ন নিয়ে।
============

রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৪

রিয়ালের পাহাড়ে...

রিয়ালের পাহাড়েমুহাম্মদ জাকারিয়া শাহনগরী---------------------- 


আজ কর্মফাঁকে যখন দোকানের দ্বিতীয় তলার গোডাউনে অবস্থিত টয়লেটে যাচ্ছিলাম। তখন শুনতে পেলাম, আমাদের সুপারভাইজার সাহেব পাঁচ হাজার রিয়াল/পাঁচ হাজার রিয়াল করে চিল্লাচ্ছেন। পুরাটা শুনতে না পারলেও আন্দাজ করলাম, তিনি বলতে চাইছেন- মাসিক ৫/৬ হাজার রিয়াল করে হাত দিয়ে ধরলেও ঋণ শোধ হচ্ছেনা। এমনই হবে হয়তো গল্প মাঝে তাঁর ভাষ্য। আর এই ভাষ্য শুনে টয়লেটের ভিতরে বসে মনে মনে ছোট্ট একটা কবিতার মত বিষয় বানিয়ে ফেললাম এইভাবে -
----------------------
রিয়ালের পাহাড়ে ...
***********
সৌদির যেদিকেই দৃষ্টি রাখি
শুধু চোখে পড়ে রিয়াল !
ছুঁইতে পারিনা রিয়ালগুলো
খেলা করে রিয়াল নিয়ে যত সব খেকশিয়াল !!
চোখেতে স্বপ্ন দেখি
রিয়াল নিয়ে করি আমি খেলা,
ঘুম ভেঙ্গে দেখি
চোখের পর্দায় বসেছে সব দেনাদারের মেলা !
কি যে করি, যাই কোথা ?
পাইনা ভেবে –
ঋণ শোধে রিয়াল আমায়
বিনা শুধে কে আমায় দিবে ?
মনের মাঝে উঠে তুফান
কষ্টের সমীরণ দেয় যে হানা !
রিয়ালের তরে সৌদি এসে
করেছি জীবনটা ফানা।
পাইনি এখনো রিয়ালের খোঁজ
রিয়ালের পাহাড়ে উঠি,
নামাতে পারিনি আজও ঋণের বোঝা
রিয়ালের কপালে মাথা ঠুটি।
================

বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৪

অবৈধ - সন্ত্রাসী - স্বৈরশাসক আওয়ামী সরকার বিরোধী আন্দোলনে সফল হতে বিএনপির প্রতি ১০টি প্রয়োজনীয় টিপস।

অবৈধ - সন্ত্রাসী - স্বৈরশাসক 

আওয়ামী সরকার বিরোধী 
আন্দোলনে সফল হতে 
বিএনপির প্রতি ১০টি প্রয়োজনীয় টিপস। 
**********************

টিপস -০১: 
পাবনার ব্যবসায়ীদের মত লাঠি-বাঁশিকে অস্ত্র হিসাবে সঙ্গে রাখুন।

টিপস -০২: 
যে কোন স্থানে যে কোন কর্মসুচী সফল করতে কর্মীদের একত্র করনে শুধুমাত্র মোবাইল নেটওয়ার্ককে ব্যবহার করুন।

টিপস -০৩:
দেশের প্রত্যেকটি থানা ও পুলিশ ক্যাম্প অতর্কিতভাবে ঘেরাউ করে পুলিশ ও আইনশৃন্খলা রক্ষাকারীরূপী আওয়ামী ক্যাডারদের নিরস্ত্র করে দিন।

টিপস -০৪: 

ছাত্রলীগের পিঠানী খাওয়া থেকে বাঁচতে মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে কর্মীদের একত্র করে লাঠি-বাঁশী প্রয়োগ করে তাদের শায়েস্তা করতে বিশেষ ব্যবস্থা নিন।

টিপস -০৫: 
সেনাবাহিনী-বিমান বাহিনী-নৌবাহিনী রূপী বাংলাদেশ রক্ষার নামে আওয়ামীলীগ রক্ষার (বিশেষ বাহিনী) প্রহরীদের নিজেদের আওতায় আনতে বিশেষ ব্যবস্থা নিন।

টিপস -০৬:
জনগণকে নিজেদের আওতায় আনতে তৃণমূল থেকেই ব্যবস্থা নিন। মসজিদ-মন্দির-গীর্জা-উপাসনালয়কে কেন্দ্রবিন্দু করে জনগণকে আপনাদের আন্দোলনের সৎ উদ্দেশ্য তুলে ধরুন।

টিপস -০৭:
শুধু ক্ষমতায় আরোহন নয়, দেশ ও জনগণের কল্যানের সৎ উদ্দেশ্যেই দেশের শাসনভার হস্তগত করার আন্দোলনের শপথ নিন জনগণকে নিয়েই।

টিপস -০৮:
ধর্মীয় অনুশাসনে শাসিত মানুষদের উপদেশকে প্রাধান্য দিয়ে তাদের নিয়েই আন্দোলন চালাতে সিদ্ধান্ত নিন।

টিপস -০৯: 
সৎ বিবেক দিয়ে সভ্য সমাজ বিনির্মানের লক্ষ্যে "সত্যাগ্রহ আন্দোলন" এর সুচনা করুন।

টিপস -১০: 
সৃষ্টিকর্তার অনুশাসনকেই আপনাদের যাত্রাপথের পাথেয় হিসাবে ধারণ করুন।
=======

মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৪

প্রসঙ্গ : Selfie ...

প্রসঙ্গ : Selfie ...


"সেলফি বি. ক্যামেরা বা মোবাইল ফোনে নিজের ছবি নিজে তুলে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে আপলোডকৃত ছবি।
‘সেলফি’কে অক্সফোর্ড অভিধানে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এভাবে, একটি ছবি (আলোকচিত্র) যা নিজেরই তোলা নিজের প্রতিকৃতি, সাধারণত স্মার্টফোন বা ওয়েবক্যামে ধারণ করা এবং যে কোনো সামাজিক মাধ্যমে আপলোড (তুলে দেয়া) করা।
[ ইং. selfie]" - (http://www.ebangladictionary.org/37684)
-----------------------------------------------------
সত্যি বলছি selfie কি আমি জানতাম না কিছুদিন আগেও। মাত্র কয়েকমাস ধরে ফেইসবুক দর্পণে প্রদর্শিত selfie শব্দটি আমাকে বেশ নাড়া দেয়। ভাবছিলাম কিভাবে জানব এই selfie সম্পর্কে। সময়ও পাচ্ছিলামনা। কিন্ত আজ একটা সেলফি দেখে মনে তরঙ্গায়িত selfie সম্পর্কে জানার কৌতহল বেড়ে গেল। আর দেরী করলামনা। গুগুল মামার পাছায় লাত্থি মেরে বললাম slfie সম্পর্কে জানাও। সে আর দেরী করলনা। প্রথমেই ধরিয়ে দিল উইকিপিডিয়ার আয়না। উইকিপিডিয়ার আয়নায় যেভাবে দেখি selfie কে - 
-----------------------------------------------
"নিজস্বী বা সেলফি (সেল্ফি) হলো আত্ম প্রতিকৃতি আলোকচিত্র, যা সাধারণত হাতে-ধরা ডিজিটাল ক্যামেরা বা ক্যামেরা ফোন ব্যবহার করে নেয়া হয়। বর্তমানে অত্যন্ত পরিচিত একটা শব্দ। Selfie শব্দটি প্রথম এসেছে Selfish থেকে। ‍Selfie অর্থ হল প্রতিকৃতি। ‘সেলফি’কে অক্সফোর্ড অভিধানে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এভাবে, একটি ছবি (আলোকচিত্র) যা নিজেরই তোলা নিজের প্রতিকৃতি, সাধারণত স্মার্টফোন বা ওয়েবক্যামে ধারণ করা এবং যে কোনো সামাজিক মাধ্যমে আপলোড (তুলে দেয়া) করা।
ইতিহাস:
সেলফির ইতিহাস খুব অদ্ভুত। যতদুর জানা যায় ইতিহাস এর প্রথম সেলফি তোলা হয়েছিলো ১৮৩৯ সালে। রবার্ট কর্ণিলিয়াস নামের একজন ফোটোগ্রাফার প্রথম সেলফি প্রকাশ করেন। ১৯০০ সালে Kodak Brownie box camera বাজারে আসার পর সেলফি তোলা বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে। বহনে সহজ এই ক্যামেরার সাহায্যে আয়নার মাধ্যমে সেলফি তোলার প্রচলন শুরু হয় তখন থকেই। তবে সেলফি শব্দটি প্রথম ব্যাবহৃত হয় ২০০২ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর অস্ট্রেলিয়ান এক অনলাইন ফোরামে।
জনপ্রিয়তা:
ফেসবুক এর আগের সময়টায় মাইস্পেস বেশ জনপ্রিয় ছিল। এবং সে কারনেই সেলফি সর্ব প্রথম জনপ্রিয়তা পায় সেখানেই। তারপর ফেসবুক জনপ্রিয় হওয়ার পর অনেক দিন পর্যন্ত সেলফি নিম্ন রুচির পরিচায়ক ছিল। [কারন তখন বেশিরভাগ সেলফি গুলো বাথরুমের আয়নার সামনে তোলা হত।] তবে শুরু থেকেই ইমেজ শেয়ারিং সাইট ফ্লিকার এ জনপ্রিয় ছিলো সেলফি। তবে তখনকার দিনের সব সেলফি গুলোই টিন এজ মেয়েরা আপলোড করত। প্রাথমিক অবস্থায় তরুণদের মধ্যে সেলফি অধিক জনপ্রিয়তা পেলেও বর্তমানে এটি সমাজের সকল স্তরে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। ২০১২ সালের শেষের দিকে টাইম ম্যাগাজিনের দৃষ্টিতে ‘সেলফি’ শব্দটি বছরের আলোচিত সেরা দশ শব্দের অন্যতম শব্দ হিসাবে বিবেচিত হয়। ২০১৩ সালের জরিপ অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়ান মহিলাদের দুই তৃতীয়াংশই (যাদের বয়স ১৮-৩৫) ফেসবুকে শেয়ারের উদ্দেশে সেলফি তুলেছেন। স্মার্টফোন এবং ক্যামেরা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান স্যামসাং এর জরিপ প্রতিবেদন বলছেঃ ১৮-২৪ বছর বয়েসি মানুষের তোলা ছবির ৩০% ই সেলফি। ২০১৩ সালে অক্সফোর্ড ইংলিশ ডিকশনারির অনলাইন ভার্সনে ‘সেলফি’ শব্দটি নতুন সংযোজিত হয়। স্মার্টফোনের কল্যানে গত এক বছরে বাংলাদেশ সহ সমগ্র বিশ্বে সেলফি তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠে।
সামাজিকতা এবং যৌনতা:
বর্তমানে সেলফি উভয় লিঙ্গের মানুষের মাঝেই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। অনেক সমাজ বিজ্ঞানীদের মতে সেলফির উত্থান ঘটে মূলত ‘পর্ণ সংস্কৃতিতে’ ব্যাবহারের মাধ্যমে। নিজেদের শরীর সুন্দর ভাবে প্রদর্শনের মধ্যমে অন্যকে আকৃষ্ট করার জন্যই মহিলারা সেলফি তুলতো। নিজেকে আকর্ষণীয় ভাবে উপস্থাপন করায় ছিল তখন সেলফির মূল উদ্দেশ্য। যত বেশি আকর্ষণীয় হবে সেই সেলফি তত বেশি উন্নত। তবে আকর্ষণী নয় এমন সেলফি ব্যাপকতা পায় ২০১০ সালের পরবর্তী সময়ে।"- (http://bn.wikipedia.org/…/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6…)
-----------------------------------------------
"স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট হাতে নিয়ে নিজেই নিজের ছবি তোলা—এই হলো সেলফি, এ যুগের জনপ্রিয় এক ধারা৷ ফেসবুক ভেসে যায় এই সেলফিতেই৷ যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা তৈরি করেছে ‘গ্লোবাল সেলফি’৷ ১৩১টি দেশ ও অঞ্চল থেকে ৩৬ হাজারের বেশি মানুষের তোলা সেলফি দিয়ে নাসা তৈরি করেছে মহাকাশ থেকে দেখা পৃথিবীর মানচিত্র৷ পৃথিবীর এই মানচিত্রে মোজাইক পদ্ধতিতে বসানো হয়েছে মানুষের ছবিগুলো৷"- (http://www.prothom-alo.com/…/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0…)
-----------------------------------------------
"সেলফি তুলতে গিয়ে কিছু মর্মান্তিক পরিণতি !
পুরো বিশ্বেই সেলফি জ্বর চলছে। বিভিন্ন ভঙ্গিমায়, নানা ঢঙে, বিভিন্ন স্থানে এবং অনেক কিছু সাথে নিয়ে সেলফি তুলে ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টুইটারে দেয়ার হিড়িক পড়ে গিয়েছে। কে কতো ইউনিকভাবে সেলফি তুলে এইসকল সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে পোস্ট করতে পারে তা নিয়ে বলতে গেলে যুদ্ধই লেগে যায়।
সেলফিটাকে আমরা ফান এলিমেন্ট হিসেবেই নিয়ে থাকি। কিন্তু এই সেলফির পরিণতি কতোটা করুন হতে পারে তা সম্পর্কে কি আমরা জ্ঞান রাখি? একটু অন্যধরণের সেলফি তুলতে গিয়ে পুরো বিশ্বে অনেক তরুণ তরুণীর মৃত্যু হয়েছে। হয়েছে অনেক অঘটনের অবতারণা...
কোলেট মেরেনো এবং অ্যাসলি থিওব্যাল্ড নামের দুই তরুনী গাড়িতে যাওয়ার সময় সেলফি তোলার ১ মিনিট পরেই তাদের গাড়িটির সাথে অন্য একটি গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। এতে কোলেট ঘটনাস্থলেই মারা যান।
অন্যরকম ছবি তোলার নেশা ছিল ১৭ বছর বয়েসি জিনিয়া লেগ্নাটেভার। তার শেষ তোলা ছবি - একটি ব্রিজের ওপর নিজের সেলফি তুলতে যাওয়ার সময় ব্রিজ থেকে পড়ে যান একটি বৈদ্যুতিক তারের ওপর এবং মারাত্মক শকে তাৎক্ষণিকভাবেই মৃত্যুবরণ করেন।
রেগাইটন জাডিয়েল মোটরবাইক চালানোরত অবস্থায় শেষ (selfie) ছবি তুলতে গিয়ে তিনি দুর্ঘটনায় পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।
অস্কার অটেলো আগুইলার নামের এক তরুণ বন্ধুদের সাথে মদ্যপান করে একটি পিস্তল নিয়ে সেলফি তুলতে গিয়ে দুর্ঘটনা বশত নিজের মাথায় গুলি চালিয়ে দেন। এবং ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন।
পর্তুগালের একদম্পতি কাবো ডা রোকা পাহাড়ের কিনারায় দাড়িয়ে সেলফি তোলার সময় প্রায় ২০০ ফিট উচ্চতা থেকে পড়ে মারা যান।
জায়েন, ২১ বছর বয়স্ক একজন স্প্যানিশ তরুণ চলন্ত ট্রেনের ওপরে উঠে সেলফি তোলার সময় মারাত্মক বৈদ্যুতিক শকে তাৎক্ষণিকভাবে মৃত্যু বরণ করেন।
কোরটেনি স্টানফোর্ড গাড়ি ডাইভিংয়ের সময় সেলফি তুলতে গিয়ে মারাত্মক এক্সিডেন্টে ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন।" - (http://www.bdallnews24.com/article/13024/)
------------------------------------------------------
"সুযোগ পেলেই সেলফি তোলেন শায়না। এটা তার স্বভাব হয়ে দাঁড়িয়েছে। বরা নেই-কওয়া নেই যেখানে ইচ্ছে মুঠোফোনে ক্লিক করছেন। নিজের ঘরের বেসিনের ছবি তুলে তিনি এটাকে বলছেন ‘বেলফি’! বাস্তবে তিনি অতো সেলফি-পাগল নন। এটি একটি নাটকের দৃশ্য। নাম ‘সেলফি ম্যানিয়া’। এতে সেলফি পাগল তরুণীর ভূমিকায় দেখা যাবে শায়নাকে।" - (http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/344410.html)
---------------------------------
"২০১৪ সালকে ‘ইয়ার অব দ্য সেলফি’ বা ‘সেলফির বছর’ বলে আখ্যায়িত করেছে সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইট টুইটার।
এটা এখন সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইটে তুমুল জনপ্রিয় একটি বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
আর এই ‘সেলফি’ পরিণত হয়েছে পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় বা বহুল ব্যবহৃত একটি শব্দে।
শুধু টুইটারেই এই সেলফি শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ৯ কোটি ২০ লক্ষ বার – যা গত বছরেরতুলনায় ১২ গুণ বেশি।
বিবিসিট্রেন্ডিং এক রিপোর্টে বলছে, বৈশ্বিক ‘ট্রেন্ড’ হিসেবেও সেলফি এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে ।
সেলফির এখন নানা প্রকারভেদও তৈরি হয়ে গেছে।
বিবিসি ট্রেন্ডিং বলছে, সবচেয়ে অভিনব কয়েকটির মধ্যে আছে ‘চুল-টানা-ভিডিও সেলফি’, ‘নো-মেকআপ’ অর্থাৎ মেকআপবিহীন অবস্থায় তোলা সেলফি, আর মিশরের বিক্ষোভকারীরা হোসনি মুবারকের সেলফির প্রতিক্রিয়ায় চালু করেছিলেন ‘সেলফির-জবাবে-সেলফি’!
সুতরাং সেলফি-র উপদ্রবে যারা বিরক্ত – তারা আগামী বছর এই উন্মাদনা কোথায় পৌঁছাবে তা নিয়ে দুর্ভাবনায় থাকতেই পারেন।" - (http://www.bbc.co.uk/…/2014/12/141210_pg_2014_year_of_the_s…)
------------------------------------------

শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

সকলকে শরতের শুভ্র মেঘে সাথে ভেসে আসা হিমেল পরশমাখা কাঁশফুলের শুভেচ্ছা



সকলকে শরতের শুভ্র মেঘে সাথে ভেসে আসা হিমেল পরশমাখা কাঁশফুলের শুভেচ্ছা
- মুহাম্মদ জাকারিয়া শাহনগরী
-----------------------

শরতের ঝরা পাতায় সেজে উঠা

প্রকৃতির ঝিরি ঝিরি হাওয়ায় মাতাল করা আবেশ

আর সকালের শিউলী ফুলের গন্ধে উতলা মন নিয়ে

বরণ করছি আজ আমরা শরতের প্রথম সকালকে,

কাঁশফুলের শোভায় শোভিত

কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি

কখনো রৌদ্রোজ্জল যাত্রাপথ

আর কখনো ছায়ায় ঘেরা শান্তির ধরনীতলে চলমান

বাংলার জনপদের সকলকে শুভ্র শরতের স্নিগ্ধ শুভেচ্ছা।

**************************

মাতাল করা নতুন হাওয়ায়

স্বপ্ন সুখের বাসর সাজে,

নতুন বউয়ের নতুন সাজে

রিনিঝিনি কাঁকনের ছন্দ বাজে।

নির্মল আকাশে শুভ্র মেঘ

তুলোর মত উড়ে বেড়ায়,

বৃষ্টি-রোদের লুকোচুরি

কবির মন সেথায় ফেরায়।

শরতের এ হিমেল হাওয়ায়

ফুরফুরে মন আজ উদাসী,

সকাল বেলার ঘাসের ডগায়

শিশির ফোটার মুক্তোরাশি।

শীতকালেরই পূর্বাভাসে

আসল শরত হিমেল হাওয়ায়,

শরতের সেই হাতছানী দূর আকাশের মেঘের ভেলায়

মন উচাটন হলোরে আজ সাদা পায়রার উড়াল দেয়ায়।











=======================