এই অনুচ্ছদটা লেখা শেষ করার পর যোগ করতে মন চাইল সামান্য কথা , তাই পোষ্ট দেয়ার পরও আবার সংশোধন করলাম। যা বলতে চাইছি - আমার শেষ ঘটনা থেকে আমি দুটি শিক্ষা পাচ্ছি। তার একটা হলো একটা পশুর মালিকের হুকুম মানতে দ্বিধা না করা , আর দ্বিতীয়টা হল - অন্য পশুটির মালিকের হুকুম মানতে দ্বিধা করা। মানুষ যদি তার বিবেক দিয়ে ভাবে তবে দেখতে পাবে পশুদের মাঝেও রয়েছে বিবেক। কিন্ত স্রষ্টা তাদের বিবেক দেননি। এটাই সত্য কথা। যদি তাদের বিবেক জিনিসটি দিতেন তবে তারা পশু না হয়ে হয়ে যেত মানুষ। কারণ , স্রষ্টা মানুষের স্রেষ্টত্বের প্রমাণ হিসাবে দেখিয়েছেন মানুষের বিবেককে। যাই হোক, বলতে চাইছিলাম দু'টি শিক্ষা নিয়ে। প্রথম পশুটি তার মালিকের হুকুম মেনে নিয়েছে ঠিকই কিন্তু , কারো উপকার করে এক্সট্রা মার্ক অর্জন করতঃ তার শ্রেষ্টত্ব অর্জন করতে পারেনি। আর একটা পশু মালিকের হুকুম তো মেনেছেই সেই সাথে অন্যের উপকার করে এক্সট্রা মার্ক নিয়ে তার শ্রেষ্টত্বেরও প্রমাণ দিয়েছে, যাতে অর্জিত হয়েছে মালিকের সন্তুষ্ট এবং নিজের সাফল্যতা। অপর দিকে প্রথম পশুটি শুধুমাত্র মালিককে সন্ত্রুষ্টি করছে , তার নিজের জন্য জন্য কিছু অর্জিত হয়নি। আমাদের দেশে যারা সরকারের পদলেহন করে তারা শুধুমাত্র প্রথমোক্ত পশুটির ন্যায় সরকারের সন্তুষ্টি অর্জন করে যাচ্ছে। নিজেদেরকে শ্রেষ্টত্বের প্রমাণ দিয়ে জনতার প্রতিনিধি রূপে উপস্থাপন করতে তারা অপারগ। তাদের নিজেদের জন্য অর্জন তাদের কিছুই হচ্ছেনা। মানুষের বড় অর্জন তার সম্পদে নয় , মানুষের কাছে মহান রূপে প্রতিষ্ঠা করতে পারাই মানুষের বড় অর্জন।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা
বাংলা ভাষার জন্য আত্মত্যাগকারী
সকল মহান ভাষা শহীদগণের প্রতি,
এবং ভাষা আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত
সকল ভাষা সৈনিক
ও বীর বাঙ্গালীদের জানাই অশেষ শ্রদ্ধাঞ্জলী,
সেইসাথে সকলকে জানাই
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা।
বিষয় সূচী
APNAKE SHAGOTOM
সকলকে বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা
অথচ একদিন আমরা বাঙ্গালী জাতি একতাবদ্ধ হয়ে রাষ্ট্রীয় ভাষা উর্দুকে ত্যাগ করে নিজেদের মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা তথা বাংলা ভাষাকে সর্বত্র প্রচলন করতে প্রাণ দিতে বাধ্য হয়েছিলাম ! ফলে বিজাতীয় ভাষা উর্দূকে অপসারন করে নিজেদের মাতৃভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা অর্জন করে বাংলা ভাষাকে ধারন করেছিলাম । যখন আমরা বাংলার সর্বত্র বাংলা ভাষায় কথা বলা শুরু করেছিলাম ,তখন কিন্তু বিশ্বায়নের যুগটা অনুপস্থিত ছিল তা নয় , বিশ্বায়নের যুগটা তখনও ছিল বিধায় আমরা ইংরেজী শিক্ষায় তখনও বাধ্য ছিলাম । অর্থাৎ যে জন্যে আজ আমরা ইংরেজী শিখছি সেইজন্যে তখনও ইংরেজী শিক্ষার প্রচলন ছিল । ছিল ইংরেজী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাও । তাই বলে সে সময় বর্তমান সময়ের মত মাতৃভাষা বাংলাকে অবমাননা করা হয়নি । মানুষ সে সময় বাংলায়ই কথা বলেছিল । শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রেই সে সময় ইংরেজী ব্যাবহার করেছিল বাঙ্গালী জাতি ।
conduit-banners
Powered by Conduit |
বুধবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৩
মানুষের গুণাবলী না হোক , কামনা হোক - অন্তত আমরা যেন পশুদের গুণাবলী ধারণ করতে পারি
এই অনুচ্ছদটা লেখা শেষ করার পর যোগ করতে মন চাইল সামান্য কথা , তাই পোষ্ট দেয়ার পরও আবার সংশোধন করলাম। যা বলতে চাইছি - আমার শেষ ঘটনা থেকে আমি দুটি শিক্ষা পাচ্ছি। তার একটা হলো একটা পশুর মালিকের হুকুম মানতে দ্বিধা না করা , আর দ্বিতীয়টা হল - অন্য পশুটির মালিকের হুকুম মানতে দ্বিধা করা। মানুষ যদি তার বিবেক দিয়ে ভাবে তবে দেখতে পাবে পশুদের মাঝেও রয়েছে বিবেক। কিন্ত স্রষ্টা তাদের বিবেক দেননি। এটাই সত্য কথা। যদি তাদের বিবেক জিনিসটি দিতেন তবে তারা পশু না হয়ে হয়ে যেত মানুষ। কারণ , স্রষ্টা মানুষের স্রেষ্টত্বের প্রমাণ হিসাবে দেখিয়েছেন মানুষের বিবেককে। যাই হোক, বলতে চাইছিলাম দু'টি শিক্ষা নিয়ে। প্রথম পশুটি তার মালিকের হুকুম মেনে নিয়েছে ঠিকই কিন্তু , কারো উপকার করে এক্সট্রা মার্ক অর্জন করতঃ তার শ্রেষ্টত্ব অর্জন করতে পারেনি। আর একটা পশু মালিকের হুকুম তো মেনেছেই সেই সাথে অন্যের উপকার করে এক্সট্রা মার্ক নিয়ে তার শ্রেষ্টত্বেরও প্রমাণ দিয়েছে, যাতে অর্জিত হয়েছে মালিকের সন্তুষ্ট এবং নিজের সাফল্যতা। অপর দিকে প্রথম পশুটি শুধুমাত্র মালিককে সন্ত্রুষ্টি করছে , তার নিজের জন্য জন্য কিছু অর্জিত হয়নি। আমাদের দেশে যারা সরকারের পদলেহন করে তারা শুধুমাত্র প্রথমোক্ত পশুটির ন্যায় সরকারের সন্তুষ্টি অর্জন করে যাচ্ছে। নিজেদেরকে শ্রেষ্টত্বের প্রমাণ দিয়ে জনতার প্রতিনিধি রূপে উপস্থাপন করতে তারা অপারগ। তাদের নিজেদের জন্য অর্জন তাদের কিছুই হচ্ছেনা। মানুষের বড় অর্জন তার সম্পদে নয় , মানুষের কাছে মহান রূপে প্রতিষ্ঠা করতে পারাই মানুষের বড় অর্জন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন