আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা
বাংলা ভাষার জন্য আত্মত্যাগকারী
সকল মহান ভাষা শহীদগণের প্রতি,
এবং ভাষা আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত
সকল ভাষা সৈনিক
ও বীর বাঙ্গালীদের জানাই অশেষ শ্রদ্ধাঞ্জলী,
সেইসাথে সকলকে জানাই
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা।
বিষয় সূচী
APNAKE SHAGOTOM
সকলকে বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা
অথচ একদিন আমরা বাঙ্গালী জাতি একতাবদ্ধ হয়ে রাষ্ট্রীয় ভাষা উর্দুকে ত্যাগ করে নিজেদের মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা তথা বাংলা ভাষাকে সর্বত্র প্রচলন করতে প্রাণ দিতে বাধ্য হয়েছিলাম ! ফলে বিজাতীয় ভাষা উর্দূকে অপসারন করে নিজেদের মাতৃভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা অর্জন করে বাংলা ভাষাকে ধারন করেছিলাম । যখন আমরা বাংলার সর্বত্র বাংলা ভাষায় কথা বলা শুরু করেছিলাম ,তখন কিন্তু বিশ্বায়নের যুগটা অনুপস্থিত ছিল তা নয় , বিশ্বায়নের যুগটা তখনও ছিল বিধায় আমরা ইংরেজী শিক্ষায় তখনও বাধ্য ছিলাম । অর্থাৎ যে জন্যে আজ আমরা ইংরেজী শিখছি সেইজন্যে তখনও ইংরেজী শিক্ষার প্রচলন ছিল । ছিল ইংরেজী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাও । তাই বলে সে সময় বর্তমান সময়ের মত মাতৃভাষা বাংলাকে অবমাননা করা হয়নি । মানুষ সে সময় বাংলায়ই কথা বলেছিল । শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রেই সে সময় ইংরেজী ব্যাবহার করেছিল বাঙ্গালী জাতি ।
conduit-banners
Powered by Conduit |
মঙ্গলবার, ৭ জুন, ২০১৬
শেষ নিঃশ্বাস
লোক দেখানো মোহাব্বাত
একটা সুশৃন্খল ও সুসভ্য জাতি গঠনে সুশিক্ষায় শিক্ষিত মানুষদের যতবেশী প্রয়োজন তার চেয়ে বেশী প্রয়োজন বিবেকবান মানুষের।
তাই বলতে হয়, একটা সুশৃন্খল ও সুসভ্য জাতি গঠনে সুশিক্ষায় শিক্ষিত মানুষদের যতবেশী প্রয়োজন তার চেয়ে বেশী প্রয়োজন বিবেকবান মানুষের।
স্বাগতম রমজানুল মোবারক - ২০১৬, সবাইকে রমজানুল মুবারকের শুভেচ্ছা
শুরু হয়ে গেল রহমত - মাগফিরাত - নাজাতের মহিমাম্বিত মাস রমজানুল মোবারক। যে মাসের ক্বদরের রাতে অবতীর্ণ হয়েছিল মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আল কোরআন। যে মাসের একটি রজনীকে (ক্বদরের রাতকে) করা হয়েছে হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ। যে মাসের একটি রাত্রে প্রত্যেক কাজের জন্যে ফিরিশতাগণ ও রূহ্ অবতীর্ণ হয় তাঁদের পালনকর্তার নির্দেশক্রমে। যে মাসের একটা রজনীতে (ক্বদরের রাতে) শান্তি অব্যাহত থাকে ফজরের পূর্বমুহুর্ত পর্যন্ত।
বুধবার, ১ জুন, ২০১৬
কষ্ট রাতের নষ্ট জীবন - মুহাম্মদ জাকারিয়া শাহনগরী
বৃহস্পতিবার, ২৬ মে, ২০১৬
প্রবাসীদের মৃত্যু যেখানে হয় সেখানেই তাদের দাফন করা উচিত
তাই আমি মনে করি প্রবাসীরা যদি প্রবাসেই মৃত্যুবরণ করে তবে তাকে অন্যের অনুগ্রহের পাত্র না করে প্রবাসেই দাফন করা উচিত। আমিও একজন প্রবাসী তাই আমি আমার পকেটে (মানীব্যাগে) একটা চিরকুট ও দাফন করার মত ব্যায়ভার রেখেছি যাতে আমি যেখানেই মৃত্যুবরণ করি সেখানেই আমাকে আমার নিজস্ব খরছে দাফন করা হয়,
Attention please !
Assalamualaykum.
I am a Muslim and Bangladeshi, I have no - my family, any known and relative persons, neighbors friends now.So when and where i will die, please keep my dead body in the burial of a muslim burial-ground with the accordingly as a rule of islam and with this please my death news publish 1st pages of some prime news papers and tv channels of bangladesh.
All of my dead body's spent will be limited valuable of my a gold things which is saved in my money bag.
So please ! this gold sale for my all of spent of my dead body.
Thanks to all for everything
Mohammed Zakaria Shahnagari
রবিবার, ২২ মে, ২০১৬
পেশাদার প্রেমের কবিতা লেখক এবং অপেশাদার প্রেমের কবিতা লেখক দু'জনেই জীবনের বাঁচার তাগিদে প্রেমের কবিতা লিখে
আমি তো মনে করি, একজন প্রফেশনাল প্রেমের কবিতা লেখক যেমন প্রেমের কবিতা লিখে জীবনে বেঁচে থাকার তাগিদে অর্থ উপার্জন করে তেমনি আমি অপেশাদার লেখক হিসাবে প্রেমের কবিতা লিখি বেঁচে থাকার তাগিদে মনের সুখ উপার্জনের জন্য। সুতরাং পেশাদার প্রেমের কবিতা লেখক এবং অপেশাদার প্রেমের কবিতা লেখকদের মধ্যে আমি অমিল খুঁজে পাইনা এ কারণেই যে, দুজনেই জীবনের বাঁচার তাগিদে প্রেমের কবিতা লিখে। তবে কেন .... ?
বুধবার, ১১ মে, ২০১৬
দেশ হারালো একজন স্বনামধন্য ও দেশবরেন্য আলেম কে, আর আমরা হারালাম আমাদের স্বজন একজন প্রিয়জনকে
শনিবার, ৭ মে, ২০১৬
ছাত্রীর শরীরের সবকাপড় খুলে নিল ছাত্রলীগের দুইকর্মী
মঙ্গলবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৬
আমরা অনেক নিরাপদ আছি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
জনাব সুবিধাপ্রাপ্ত মন্ত্রী !
আপনাদের ছয় দিক (উপর, নীচ, ডান, বাম, সম্মুখ, পীছন) এর নিরাপত্তা বেষ্টনী উঠিয়ে নিয়ে আপনারা সুবিধা বঞ্চিত সাধারণ জনগণ হিসাবে চলাফেরা শুরু করুন, তারপর দেখুন আপনারা কতটা নিরাপদ ?
বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুন ...
বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৬
শুভ বাংলা নববর্ষ
শুভ বাংলা নববর্ষ
এই নতুন বৎসরের প্রথম দিনে সূচিত হোক সবার জীবনে সুন্দরের যাত্রা। আর সকলের ভবিষ্যত জীবন হোক কল্যান, শান্তি ও মানবতার আলোয় আলোকিত এবং ভবিষ্যত জীবনের চলার পথ হোক মসৃণ ও উন্নত। সকলের চিন্তা ও মননে উদ্ভাসিত হোক মানবিক কল্যান। মানবতার তরে নব বলে বলিয়ান হয়ে নতুন রূপে ধরা দিক সকলের আপন বিবেক। সকলের হৃদয় পরিণত হোক দেশপ্রেমের ভান্ডারে। ভরপুর হোক সকলের মন সকলের প্রতি ভালোবাসায়।
বৈশাখ এসেছে আজ
খুশির বারতা নিয়ে পান্তা-ইলিশ খাওয়ানোর লাগি
ধনীর সন্তানদের ঘরে,
অভুক্ত পথসন্তানদের কাছে এসেছে বৈশাখ
পান্তা-ইলিশ দেখে আসা মুখের লালায়
জটর জ্বালা নিবারণের তরে।
হে জীর্ণ কায়ার পথশিশু !
দশহাজার টাকার একটা ইলিশ কিনে অপচয় করতে জাত যায়না, কিন্তু দশ হাজার টাকা সাহায্য দানের মাধ্যমে একটা জীবন বাঁচাতে জাত চলে যায়। তাই ...
তোমাদের শরীর গঠন ও জীবন বাঁচাতে তোমাদের তারা এক টাকা দিতে পারবেনা। কিন্তু তারা চল্লিশ হাজার টাকায় ইলিশ কিনে স্ফূর্তিতে উন্মাদ হয়ে নাচতে পারবে।
তাই তোমরা একটা কাজ করতে পার এসব অপচয়কারীদের অর্থ চিন্তাই করে ছিনিয়ে নিয়ে তোমাদের অভাব পুরণ কর। এতে আইনের দিক দিয়ে অপরাধ হলে ও মানবিক দিক দিয়ে হবে উত্তম।
যারা তোমাদের মৃতপ্রায় শরীর দেখেও না দেখান ভান করে চল্লিশ হাজার টাকায় ইলিশ কিনে স্ফূর্তিতে মত্ত হয়, তাদের কাছ থেকে ধন-সম্পদ কেড়ে নিতে মানবিক আইনে কোন বাধা নেই।
তারাই ১লা বৈশাখে হাজার টাকার ইলিশ কিনে খায় ও খাইতে পারে, নীরন্ন-বুভুক্ষ শিশুদের ক্ষুধার চোটে আসা চোখের জল দেখেও যাদের চোখে জল ঝরেনা। এইসব জরাজীর্ণ দেহের শিশুদের দেখেও যাদের অন্তর তোলপাড় দিয়ে উঠেনা। যাদের হাত দিয়ে ঝরে পড়ে হাজার হাজার টাকার নষ্ট খাদ্য তাদের হাত দিয়ে কিভাবে বের হবে এদের বেঁচে থাকার জন্য একমুঠো অন্যের জন্য সামান্য টাকা ?
কোন এক ভিক্ষুক বলেছিলেন - আপনারা যখন চল্লিশ হাজার টাকা দিয়ে ইলিশ কিনতে যান তখন আমরা ভিক্ষুকরা নির্বাক চেয়ে থাকি। মুখে পড়ে লালা। আহ যদি এই ইলিশটি একদিন আমি খেতে পারতাম। এই ইচ্ছার বশঃবর্তী হয়ে আপনাদের পিছু নিই। নির্জন স্থানে গিয়ে কাগজ কুড়ানো ঝুড়ি থেকে জং ধরা ছুরিটা নিয়ে যখন আপনাদের পিঠে ঠেকাই তখন আপনারা অসহায় হয়ে পড়েন। আর ঠিক তখনি আপনারা মনে করেন এ কোন গজব আপতিত হলো আমার উপর ? এভাবেই শুর হয় আপনার আর আমার দুটি মানুষের দুইভাবে বর্ষবরণ। কি সুন্দর বিবেক বর্ষবরণীয় আপনাদের মত মানুষদের !
বিবেকহীন মানুষ পশুর সমতুল্য।
বিজাতি ও নাস্তিক্যবাদী সংস্কৃতির আড়ালে হারিয়ে গেছে স্বদেশী সংস্কৃতি ও সভ্যতা।
পহেলা বৈশাখ পালনের নামে আমরা আজ যা করছি তা বিজাতীয় সংস্কৃতিকে আমদানী করে আমাদের জাতীয় সংস্কৃতিকে ধ্বংস করারই নামান্তর। যা সম্পূর্ণরূপে আমাদের বিবেকহীনতার পরিচয়।
তাই এই নববর্ষে বিজাতীয় সংস্কৃতিকে আমদানী না করে দেশীয় সংস্কৃতির মাধ্যমে নববর্ষ উদযাপন করব, এই হোক আমাদের অঙ্গীকার –
এ প্রত্যাশায় আবারও সকলকে শুভেচ্ছা।
**************************
******************
অশুভ নববর্ষ !
সকলকে অমঙ্গল প্রদীপের শুভেচ্ছা।
এখন আসুন জানিয়ে দেই - কেন আমি এমন ব্যাঙ্গাত্বক শুভেচ্ছা জানালাম ?
কারণ হলো - প্রতিবছর আমরা শুভ নববর্ষ বলে মঙ্গল প্রদীপের শুভেচ্ছা জানাই। কিন্তু তার ফলে আমরা প্রতিবছরই দেখি বছরটা উল্টাভাবে আমাদের সামনে ধরা দিতে, যেমন প্রতিটি নতুন বছর অশুভ সব কর্ম দিয়ে আমাদেরকে পরিচালিত করে। ফলে আমাদের কোন মঙ্গল তো হয় ই না, অমঙ্গল সব কর্মে আমাদের জাতীয় জীবনকে করে তোলে বিষাক্ত।
যেমন ইলিশ দিয়ে পান্তা ভাত খাওয়ার কথাই ধরুণ- সেদিন খবরে দেখলাম দেড় কেজী ওজনের এক হালী ইলিশের দাম মাত্র চল্লিশ হাজার টাকা। একটা ইলিশ কিন্তে গেলে দশ হাজার টাকা বিক্রেতাকে দিতে হবে। এখন বলুন তো এই টাকা কিভাবে দিবেন ? চুরি করে, ঘুষ খেয়ে, চিন্তাই করে,ডাকাতি করে, রাহাজানী করে, পকেট কেটে, খুন করে ছাড়া এতটাকা কিভাবে আসবে ? একজন চাকরীজীবি কি পারবে দশ হাজার টাকায় ইলিশ কিনে পান্তাভাত খেতে ? হ্যা পারবে তারাই যারা উপরোক্ত অপরাধ গুলো করে টাকা উপার্জন করতে পারবে। একজন সৎ ব্যবসায়ীও কিন্তু দশ হাজার টাকায় ইলিশ কিনে পান্তা ভাত খেতে পারবেনা। পথশিশুদের কথা নাই বা বললাম। এই হলো গজবীয় শুভেচ্ছার আমার আজকের বাণী।
তাই আমার পক্ষ থেকে বিবেকহীন সকলের জন্য এই গজবীয় শুভেচ্ছার বানী। যাতে বিপরীতমুখী হয়ে অর্থাৎ শুভ সব কর্ম ও সকল প্রকার মঙ্গল নিয়ে নতুন বছরটি আমাদের কাছে ধরা দেয়।
তাই সবাই বলুন,
জয় বাংলা !
শুভ নববর্ষকে অশুভ শুভেচ্ছা দিয়ে কররে সবাই হামলা।
জয় বাংলা !
নববর্ষের গজবীয় শুভেচ্ছা সামলা।