আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা

বাংলা ভাষার জন্য আত্মত্যাগকারী

সকল মহান ভাষা শহীদগণের প্রতি,
এবং ভাষা আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত

সকল ভাষা সৈনিক
ও বীর বাঙ্গালীদের জানাই অশেষ শ্রদ্ধাঞ্জলী,
সেইসাথে সকলকে জানাই

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা।

বিষয় সূচী

সাহিত্য (60) অন্যান্য কবিতা (53) ভালোবাসার পদবিন্যাস ( প্রেম সম্পর্কিত রচনা বিশেষ ) (53) আমার লেখা প্রবন্ধ-নিবন্ধ (37) কবিতা (35) দেশ নিয়ে ভাবনা (33) ফিচার (33) বাংলাদেশ (29) সমসাময়িক (28) খন্ড কাব্য (26) হারানো প্রেম (22) সংবাদ (18) কাল্পনিক প্রেম (16) ইতিহাস (15) প্রতিবাদ (15) সুপ্রভাত প্রবাসী বাংলাদেশ (15) Online Money Making Links (14) দেশাত্মবোধক কবিতা (13) আমার জীবনের দিনপঞ্জী (12) ধর্ম (12) প্রেমের কবিতা (11) ব্যক্তিত্ব (11) রাজনীতি (11) ধর্মীয় আন্দোলন (10) প্রবাসের কবিতা (10) খন্ড গল্প (9) জীবন গঠন (9) বর্ণমালার রুবাঈ (9) ইসলাম (8) প্রগতি (8) মানুষ ও মানবতা (8) হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ (8) VIDEOS (7) আমার লেখালেখির অন্তরালে (7) ইসলামী জাগরণ (7) মানব মন (7) ট্র্যাজেডি (6) শোক সংবাদ (6) সম্প্রীতি (6) নারী স্বাধীনতা (5) প্রেমের গল্প (5) বিজয় দিবসের ভাবনা (5) মৃত্যুপথ যাত্রী (5) সংবাদ মাধ্যম (5) স্মৃতিকথা (5) ঈদ শুভেচ্ছা (4) প্রবাস তথ্য (4) রমজান (4) শুভেচ্ছা (4) Computer Programer (3) আমার ছবিগুলো (3) আমার রাইটিং নেটওয়ার্ক লিংক (3) পর্দা (3) ফটিকছড়ি (3) বাংলাদেশের সংবিধান (3) বিশ্ব ভালবসা দিবস (3) শিক্ষা (3) শিক্ষার্থী (3) স্লাইড শো (3) News (2) VERIETIES POEMS OF VERIOUS POETS (2) আষাঢ় মাসের কবিতা (2) আষাঢ়ের কবিতা (2) ইসলামী রেনেসাঁ (2) ছাত্র-ছাত্রী (2) থার্টি ফাস্ট নাইট (2) নারী কল্যান (2) নারী প্রগতি (2) নির্বাচন (2) বর্ষার কবিতা (2) মহাসমাবেশ (2) শবেবরাত (2) শরৎকাল (2) শাহনগর (2) শ্রদ্ধাঞ্জলী (2) সত্য ঘটনা (2) সত্য-মিথ্যার দ্বন্ধ (2) সফলতার পথে বাংলাদেশ (2) Bannersআমার ছবিগুলো (1) DXN (1) For Life Time Income (1) For Make Money (1) Knowledge (1) Student (1) অদ্ভুত সব স্বপ্নের মাঝে আমার নিদ্রাবাস (1) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস (1) আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামা'আত(সুন্নী) (1) উপন্যাস (1) কবি কাজী নজরুল ইসলাম (1) কোরআন - হাদিসের কাহিনী (1) গল্প (1) চট্টগ্রাম (1) চিকিৎসা ও চিকিৎসক (1) জমজম (1) জাকাত (1) তরুন ও তারুণ্য (1) নারী জাগরণ (1) পরকিয়ার বিষফল (1) ফটিকছড়ি পৌরসভা (1) বন্ধুদিবস (1) বাংলাদেশের প্রখ্যাত আলেম (1) বিবেক ও বিবেকবান (1) বিশ্ব বাবা দিবস (1) বিশ্ব মা দিবস (1) ভ্রমণ (1) মন্তব্য (1) মাহফুজ খানের লেখালেখি (1) রবি এ্যাড (1) রমজানুল মোবারক (1) রেজাল্ট (1) রোগ-পথ্য (1) লংমার্চ (1) শহীদ দিবস (1) শুভ বাংলা নববর্ষ (1) শৈশবের দিনগুলো (1) সমবায় (1) সস্তার তিন অবস্থা (1) সাভার ট্র্যাজেডি (1) সিটি নির্বাচন (1) স্বপ্ন পথের পথিক (1) স্বাধীনতা (1) হ্যালো প্রধানমন্ত্রী (1) ২১ ফেব্রোয়ারী (1)

APNAKE SHAGOTOM

ZAKARIA SHAHNAGARIS WRITING

সকলকে বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা

বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে আমরা আর বাংলা ভাষায় কথা বলতে চাইনা । নিজের মাতৃভাষাকে যখন-তখন যেখানে সেখানে অবমাননা করে তৎপরিবর্তে ইংরেজী ভাষা ব্যবহার করতে অভ্যাস্থ হয়ে যাচ্ছি বা হয়ে গেছি ।
আরও একটু এগিয়ে গেলে বলতে হয় - আমরা আজ বাঙ্গালী হয়ে বাঙ্গালী জাতিসত্বা ভুলে গিয়ে ইংরেজী জাতিসত্বায় রক্তের ন্যায় মিশে গেছি !

অথচ একদিন আমরা বাঙ্গালী জাতি একতাবদ্ধ হয়ে রাষ্ট্রীয় ভাষা উর্দুকে ত্যাগ করে নিজেদের মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা তথা বাংলা ভাষাকে সর্বত্র প্রচলন করতে প্রাণ দিতে বাধ্য হয়েছিলাম ! ফলে বিজাতীয় ভাষা উর্দূকে অপসারন করে নিজেদের মাতৃভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা অর্জন করে বাংলা ভাষাকে ধারন করেছিলাম । যখন আমরা বাংলার সর্বত্র বাংলা ভাষায় কথা বলা শুরু করেছিলাম ,তখন কিন্তু বিশ্বায়নের যুগটা অনুপস্থিত ছিল তা নয় , বিশ্বায়নের যুগটা তখনও ছিল বিধায় আমরা ইংরেজী শিক্ষায় তখনও বাধ্য ছিলাম । অর্থাৎ যে জন্যে আজ আমরা ইংরেজী শিখছি সেইজন্যে তখনও ইংরেজী শিক্ষার প্রচলন ছিল । ছিল ইংরেজী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাও । তাই বলে সে সময় বর্তমান সময়ের মত মাতৃভাষা বাংলাকে অবমাননা করা হয়নি । মানুষ সে সময় বাংলায়ই কথা বলেছিল । শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রেই সে সময় ইংরেজী ব্যাবহার করেছিল বাঙ্গালী জাতি

conduit-banners

Powered by Conduit

ফ্লাগ কাউন্টার

free counters

MZS.ONLINE MONEY MAKING WAY

PLEASE CLICK ON MY BANNERS. VISIT MY AFFILIATE SITE "MZS.ONLINE MONEY MAKING WAY ( অনলাইনে অর্থোপার্জনের একটা মাধ্যম )" I HOPE IT WILL BE HELPFUL FOR YOU. Create your own banner at mybannermaker.com!

মঙ্গলবার, ১০ মে, ২০১১

ছাত্র-ছাত্রীর মৌলিক পরিচয় বা “ STUDENT ’’ এর রাসায়নিক বিশ্লেষণ - মুহাম্মদ জাকারিয়া শাহনগরী



ছাত্র-ছাত্রীর মৌলিক পরিচয়
বা “ STUDENT ’’ এর
 রাসায়নিক বিশ্লেষণ
- মুহাম্মদ জাকারিয়া শাহনগরী
================================ 



শিক্ষায়ই আলো
শিক্ষায়ই মানুষ
শিক্ষায়ই অগ্রগতি
শিক্ষায়ই জাতির মেরুদণ্ড
শিক্ষায়ই একটা জাতির পরিচয়

বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে আমরা আর বাংলা ভাষায় কথা বলতে চাইনা । নিজের মাতৃভাষাকে যখন-তখন যেখানে সেখানে অবমাননা করে তৎপরিবর্তে ইংরেজী ভাষা ব্যবহার করতে অভ্যাস্থ হয়ে যাচ্ছি বা হয়ে গেছি ।


আরও একটু এগিয়ে গেলে বলতে হয় - আমরা আজ বাঙ্গালী হয়ে বাঙ্গালী জাতিসত্বা ভুলে গিয়ে ইংরেজী জাতিসত্বায় রক্তের ন্যায় মিশে গেছি !


অথচ একদিন আমরা বাঙ্গালী জাতি একতাবদ্ধ হয়ে রাষ্ট্রীয় ভাষা উর্দুকে ত্যাগ করে নিজেদের মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা তথা বাংলা ভাষাকে সর্বত্র প্রচলন করতে প্রাণ দিতে বাধ্য হয়েছিলাম ! ফলে বিজাতীয় ভাষা উর্দূকে অপসারন করে নিজেদের মাতৃভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা অর্জন করে বাংলা ভাষাকে ধারন করেছিলাম । যখন আমরা বাংলার সর্বত্র বাংলা ভাষায় কথা বলা শুরু করেছিলাম , তখন কিন্তু বিশ্বায়নের যুগটা অনুপস্থিত ছিল তা নয় , বিশ্বায়নের যুগটা তখনও ছিল বিধায় আমরা ইংরেজী শিক্ষায় তখনও বাধ্য ছিলাম । অর্থাৎ যে জন্যে আজ আমরা ইংরেজী শিখছি সেইজন্যে তখনও ইংরেজী শিক্ষার প্রচলন ছিল । ছিল ইংরেজী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাও । তাই বলে সে সময় বর্তমান সময়ের মত মাতৃভাষা বাংলাকে অবমাননা করা হয়নি । মানুষ সে সময় বাংলায়ই কথা বলেছিল । শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রেই সে সময় ইংরেজী ব্যাবহার করেছিল বাঙ্গালী জাতি ।


প্রয়োজন ভিন্ন যখন-তখন যেখানে-সেখানে ইংরেজী ভাষার প্রচলন তখন ছিল মাতৃভাষার অবমাননা । তাই , ইংরেজী ভাষার ব্যবহার তখন বড় বড় ডক্টরেট ডিগ্রীধারী ব্যক্তিগন ও প্রয়োজন ব্যতিরেকে করতেন না ।


অথচ বর্তমানে এমন একটা পর্যায়ে আমরা পৌঁছে গেছি যে , মাতৃভাষা বাংলায় কথা বলতে আমাদেরকে লজ্জিত হতে হয় ! এমন ও দেখা যায় বাংলা মায়ের গর্ভে জন্ম নেয়া, বাংলাদেশেই বেড়ে উঠা , বাংলাদেশেই বসবাসকারী কেউ কেউ মাতৃভাষা বলতে হিমসিম খচ্ছেন , কিন্তু ইংরেজী শব্দ অনর্গল বের হচ্ছে তার মুখ দিয়ে !


আবার এমনও দেখা যায় , একজন অশিক্ষিত ব্যক্তি যে ইংরেজীর “ E “ বর্ণটিও চিনেনা , ইংরেজীতে “ Please , thank you , ok ’’ইত্যাদি না বললে তার “ Prestige Puncture ’’ হয়ে যায় !


জানিনা কি লাভ হলো সেদিন বাংলা মায়ের দামাল ছেলেদের বাংলা ভাষার জন্য রক্তদানে । মাতৃভাষার অবমাননা সে সময় যেটুকু না হয়েছিল তার চেয়ে বেশী হচ্ছে আজ বর্তমানে । সেদিন বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা মাতৃভাষার অবমাননা সহ্য করতে না পেরে নিজেদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছিল রাজপথে , করেছিল শাহাদাত বরণ ।


আর আজ শুধু অবমাননাই নয় , রক্তের সাগর পেরিয়ে আনা সেই মাতৃভাষাকে বিলুপ্ত করতেই যেন আজকের বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা বেশী উৎফুল্ল বোধ করছে ! এমন ও হতে পারে কিছুদিন পর ইংরেজী ভাষার প্রচলনে বাংলার জমিনে তারা বুকের রক্ত ঢেলে দিতে কার্পন্য করবেনা !


যা হোক , এই যখন বাংলাভাষীদের বর্তমান অবস্থা , যখন লজ্জার কারনে ছাত্র-ছাত্রীকে বাংলায় শিক্ষার্থী না বলে যত্রতত্র “ Student ” বলে বাঙ্গালীরা সুখ পান , না বললে “ Prestige Puncture ’’হবে বলে মনে করেন , তবে ছাত্র-ছাত্রীদের মৌলিক চরিত্র জানতে ইংরেজী  “ Student ”  শব্দটিকে বিশ্লেষণ করে দেখাব মূলতঃ “ Student ”  কে ? তার গুণ কি ? তার বৈশিষ্ঠ্য কি ? তাকে কেমন হওয়া উচিত ? ইত্যাদি ।


আমরা জানি বাংলা  “ শিক্ষার্থী শব্দটি ইংরেজীতে  “ Student ”  হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে আদিকাল থেকেই । এখানে শিক্ষার্থী বলতে পুংলিঙ্গ ও স্ত্রীলিঙ্গ ( উভয় লিঙ্গ)-এর অধ্যায়নরত মানুষদের বুঝানো হয়েছে । আর ইংরেজী  “ Student ”   শব্দটিও উভয় লিঙ্গের উপরই ব্যবহৃত । যদিও আমরা “ Student ”    শব্দটির বাংলা অর্থ করি ছাত্র হিসাবে । কিন্তু তা ঠিক নয় বলে মনে করি ।


কেননা , এভাবে যদি “ Student ”  শব্দটির পুংলিঙ্গের অর্থ করি তবে স্ত্রীলিঙ্গের বেলায় উক্ত শব্দটির পূর্বে আরও একটি শব্দ যোগ করতে হয় , আর তা হলো - “ Girl ” . অর্থাৎ , পুরো শব্দটি স্ত্রীলিঙ্গের বেলায় লিখতে হবে - “ Girl Student ”. যেহেতু , পুংলিঙ্গের বেলায় “ Boy Student ”লেখা হয়না । সেহেতু , স্ত্রীলিঙ্গের বেলায় সেখানে “ Girl Student ” লেখার যৌক্তিকতা নেই বলে মনে করি । তাই , “ Student ” এর অর্থ ছাত্র হিসাবে না দেখিয়ে শিক্ষার্থী হিসাবে দেখানোই যৌক্তিক মনে করছি । কেননা , “ Student ” শব্দটিকে বাংলা অর্থে শিক্ষার্থী হিসাবে দেখালেই উভয় লিঙ্গ সম্বন্ধযুক্ত হয় বা সম্বন্ধযুক্ত হিসাবেই বুঝানো হয় । অতএব , “ Student ” শব্দটির বাংলা অর্থ হোক শিক্ষার্থী বা শিক্ষাগ্রহণরত ছাত্র-ছাত্রী ।


এতক্ষন আমরা “ Student ” শব্দটির বাংলা অর্থ সম্পর্কে আলোচনা করে জানলাম তার বাংলা শব্দার্থ ।এখন আমরা “ Student ” শব্দটির রাসায়নিক বিশ্লষণে যাব । অর্থাৎ , আমরা জানব “Student ” শব্দটি কি কি এবং কতটি উপাদান দ্বারা গঠিত বা একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রী কি কি উপাদান দ্বারা গঠিত হতে পারে বা একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীর বৈশিষ্ঠ্য কি কিংবা একজন ছাত্র অথবা ছাত্রীর কি কি গুণ থাকা প্রয়োজন বা আবশ্যকীয় ।


আমরা “ Student ” শব্দটির দিকে তাকালে দেখতে পাব , শব্দটি মোট সাতটি Letter বা বর্ণ দ্বারা গঠিত । অর্থাৎ “ Student ” শব্দটি মূলতঃ সাতটি বিশেষ উপাদান বা মূল গুণাবলী দ্বারা গঠিত । আবার উক্ত সাতটি Letter বা বর্ণের বা উপাদানের প্রত্যেকটি ভিন্ন ভিন্ন কতক বৈশিষ্ঠ্যপূর্ণ শব্দ-উপাদান বা গুনাবলীসমুহ দ্বারা গঠিত । সেই উপাদানগুলোর সমষ্ঠিগত অর্জিত গুণাবলীর অধিকারীদেরকেই মূলতঃ “ Student ”  বা শিক্ষার্থী অর্থাৎ ছাত্র-ছাত্রী হিসাবে বিবেচিত করা হয় ।


“ Student ” শব্দটি যেহেতু সাতটি পৃথক পৃথক বিশেষ উপাদান দ্বারা গঠিত । সেহেতু , শব্দটির রাসায়নিক বিশ্লেষণ করতে আমরা তার প্রতিটি বর্ণকে পৃথকভাবেই বিশ্লেষণ করবো । তাই , আমরা প্রথমেই শুরু করি -

STUDENT  এর প্রথম উপাদান “ S ” এর বিশ্লেষণ

Student - এর “ S ” Letter বা বর্ণটি বিশ্লেষণ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা ইংরেজী শব্দে চারটি রাসায়নিক উপাদান পাই । যথা -
(1) Studious. (2) Self Confidence. (3) Sample. (4) Sagacious.


আবার উক্ত চারটি উপাদানকে আমরা যদি বাংলায় অর্থ করি , তবে আমরা পাই সাতটি উপাদান । যেমন -
(1)  Studious : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই একটি উপাদান । যথা - অধ্যানশীল  অর্থাৎ , একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে অধ্যায়নশীল বা অধ্যায়নরত হতে হবে ।


(2) Self Confidence: এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই দুটি উপাদান ।যথা - (ক) আত্মপ্রত্যয় এবং (খ) নিজ বিচার - বুদ্ধি - ক্ষমতা ইত্যাদির উপর বিশ্বাস ।
অর্থাৎ , একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীর আত্মপ্রত্যয় বা নিজের উপর বিশ্বাস এবং নিজ বিচার-বুদ্ধি-ক্ষমতা ইত্যাদির উপর বিশ্বাস থাকতে হবে ।


(3) Sample  :  এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই দুটি উপাদান  যথা - (ক) আদর্শ এবং (খ) নমুনা  
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে আদর্শ বা চিন্তা চেতনায় মানদন্ড বর্তমান এবং নমুনা বা নিদর্শন হিসেবে নিজ পরিচয় বহন করত হবে ।


(4) Sagacious : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student  বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই দুটি উপাদান । যথা - (ক) বিজ্ঞ এবং বিচক্ষণ ।


অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে বিজ্ঞ বা চতুর , জ্ঞানী, অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এবং বিচক্ষণ বা নিপুন ও পটু হতে হবে ।
সুতরাং , উপরোক্ত “ S ” Letter  বা বর্ণের ইংরেজী শব্দে প্রাপ্ত চারটি উপাদান বিশ্লেষণ করলে আমরা বাংলায় একজন শিক্ষার্থীকে নির্ণয় করতে পারি এভাবে -
যে মানুষ অধ্যায়নশীল , আত্মপ্রত্যায়ী এবং নিজ বিচার-বুদ্ধি-ক্ষমতা ইত্যাদির উপর বিশ্বাস রাখতে সক্ষম , বিজ্ঞ ও বিচক্ষণের অধিকারী হবে এবং আদর্শবান ও নিদর্শন স্বরূপ হবে সে “ Student ”এর “ S ” Letter বা বর্ণটির অধিকারী হলো বা “ Student ” এর সাতটি উপাদানের একটি উপাদান অধিকার করতে পারলো বা সাতটি মূল গুণাবলীর প্রথম গুণটিকে অর্জন করতে পারলো । কিন্তু পূর্ণাঙ্গ “ Student ”  বা শিক্ষার্থী ”  হিসাবে স্বীকৃতি পাবার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি ।

STUDENT  এর দ্বিতীয় উপাদান “ T ”এর বিশ্লেষণ

Student - এর প্রথম “ T ” Letter বা বর্ণটি বিশ্লেষণ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা ইংরেজী শব্দে দুটি রাসায়নিক উপাদান পাই । যথা -
(1) Talented  এবং (2) Target 


আবার উক্ত দুটি উপাদানকে আমরা যদি বাংলায় অর্থ করি , তবে আমরা পাই তিনটি উপাদান যেমন -
(1) Talented : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই দুটি উপাদান । যথা - (ক) মেধাবী এবং (খ) ধী-শক্তি সম্পন্ন ।
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে  মেধাবী এবং ধী-শক্তি সম্পন্ন হতে হবে ।

(2) Target : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই একটি উপাদান । যথা -লক্ষ্যবস্তু 
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে তার লক্ষ্যপথ বা বস্তু নির্ধারণে যত্নশীল হতে হবে ।


সুতরাং , উপরোক্ত “ T ” Letter  বা বর্ণের ইংরেজী শব্দে প্রাপ্ত চারটি উপাদান বিশ্লেষণ করলে আমরা বাংলায় একজন শিক্ষার্থীকে নির্ণয় করতে পারি এভাবে -
যে মানুষ মেধাবী , ধী-শক্তি সমপন্ন এবং লক্ষ্যবস্তু বা পথ নির্ধারণের অধিকারী হবে , সে “ Student ” এর “(দুটি T এর মধ্যে একটি  T ” Letter বা বর্ণটির অধিকারী হলো বা “ Student ” এর সাতটি উপাদানের আরও একটি উপাদান অধিকার করতে পারলো বা সাতটি মূল গুণাবলীর দ্বিতীয় গুণটিকে অর্জন করতে পারলো । কিন্তু পূর্ণাঙ্গ “ Student ”  বা শিক্ষার্থী ”  হিসাবে স্বীকৃতি পাবার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি ।

STUDENT - এর তৃতীয় উপাদান “ U ”এর বিশ্লেষণ

Student - এর “ U ” Letter বা বর্ণটি বিশ্লেষণ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা ইংরেজী শব্দে দুটি রাসায়নিক উপাদান পাই । যথা -
(1) Unflinching  এবং  (2) Unassuming
আবার উক্ত দুটি উপাদানকে আমরা যদি বাংলায় অর্থ করি , তবে আমরা পাই ছয়টি উপাদান যেমন -


(1) Unflinching : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই তিনটি উপাদান । যথা - (ক) অবিচলিত (খ) পশ্চাদপদ হয়না এমন এবং (গ) সংকোচিত হয়না এমন  
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে লেখাপড়ায় বা শিক্ষার্জনে অবিচল থাকতে হবে , সে কখনো শিক্ষার্জন থেকে পশ্চাদপদ হতে পারবেনা এবং মনের দিক থেকে সে সংকোচিত হতে পারবেনা ।


(2) Unassuming : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই তিনটি উপাদান । যথা -(ক) বিনীত (খ) নম্র এবং (গ) নিরহঙ্কার ।
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে বিনয়ী , নম্র ও অহঙ্কার মুক্ত হতে হবে ।


সুতরাং , উপরোক্ত “ U ” Letter  বা বর্ণের ইংরেজী শব্দে প্রাপ্ত চারটি উপাদান বিশ্লেষণ করলে আমরা বাংলায় একজন শিক্ষার্থীকে নির্ণয় করতে পারি এভাবে -
যে মানুষ শিক্ষার্জনে অবিচল থাকবে , শিক্ষার্জন থেকে পশ্চাদপদ হবেনা শিক্ষার্জন সময়ে মনের দিক থেকে সে সংকোচিত হবেনা , বিনয়ী হবে , নম্র হবে অহঙ্কার মুক্ত থাকবে - সে “ Student ”এর “ U ” Letter বা বর্ণটির অধিকারী হলো বা “ Student ” এর সাতটি উপাদানের আরও একটি উপাদান অধিকার করতে পারলো বা সাতটি মূল গুণাবলীর তৃতীয় গুণটিকে অর্জন করতে পারলো । কিন্তু পূর্ণাঙ্গ “ Student ”  বা শিক্ষার্থী ”  হিসাবে স্বীকৃতি পাবার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি ।

STUDENT - এর চতুর্থ উপাদান “ D ” এর বিশ্লেষণ

Student - এর “ D ” Letter বা বর্ণটি বিশ্লেষণ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা ইংরেজী শব্দে পাঁচটি রাসায়নিক উপাদান পাই । যথা -
(1) Discipline   (2) Decency (3) Dauntless (4) Debonair   এবং (5) Diciple


আবার উক্ত পাঁচটি উপাদানকে আমরা যদি বাংলায় অর্থ করি , তবে আমরা পাই এগারোটিউপাদান  যেমন -
(1) Discipline : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই দুটি উপাদান । যথা - (ক) নিয়মানুবর্তিতা এবং (খ) আদেশ বা নিয়ন্ত্রণের বশঃবর্তিতা  
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে নিয়মের অনুসারী হতে হবে আর আদেশ কিংবা নিয়ন্ত্রণের কাছে বশ মানতে হবে বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকের আদেশ ও নিয়ন্ত্রণের বশ্যতা স্বীকার করতে হবে ।


(2) Decency : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই দুটি উপাদান । যথা - (ক) শিষ্ঠতা এবং (খ) শালীনতা ।
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে শিষ্ঠতা ও শালীনতা বজায় রাখতে হবে ।


(3) Dauntless : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই একটি উপাদান । যথা - নির্ভীক  
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে জ্ঞানার্জনে নির্ভীক বা ভয়শূণ্য হতে হবে । 


(4) Debonair : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই তিনটি উপাদান । যথা - (ক) শিষ্ঠাচারী (খ) প্রফুল্ল এবং (গ) স্ফূর্তিবাজ ।
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে আচার-আচরনে শিষ্ঠ , প্রফুল্ল মনের অধিকারী এবং স্ফূর্তিবান হতে হবে ।


(5) Diciple : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই তিনটি উপাদান । যথা - (ক) শিষ্য (খ) ছাত্র এবং (গ) অনুগামী ।
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে শিক্ষকের শিষ্য হতে হবে , শিক্ষার্জনকারী বা ছাত্র-ছাত্রী হতে হবে এবং শিক্ষকের অনুসারী হতে হবে ।


সুতরাং , উপরোক্ত “ D ” Letter  বা বর্ণের ইংরেজী শব্দে প্রাপ্ত পাঁচটি উপাদান বিশ্লেষণ করলে আমরা বাংলায় একজন শিক্ষার্থীকে নির্ণয় করতে পারি এভাবে -
যে মানুষ নিয়মের অনুসারী হবে , আদেশ কিংবা নিয়ন্ত্রণের কাছে বশ মানবে শিষ্ঠতা ও শালীনতাবোধের অধিকারী হবে , নির্ভীক হবে । শিষ্ঠাচারী , প্রফুল্ল মনের অধিকারী - স্ফূর্তিবান হবে , শিষ্য হবে , শিক্ষার্জনকারী হবে এবং শিক্ষকের অনুসারী হবে - সে “ Student ” এর “ D ”Letter বা বর্ণটির অধিকারী হলো বা “ Student ” এর সাতটি উপাদানের আরও একটি উপাদান অধিকার করতে পারলো বা সাতটি মূল গুণাবলীর চতুর্থ গুণটিকে অর্জন করতে পারলো । কিন্তু পূর্ণাঙ্গ “ Student ”  বা শিক্ষার্থী ”  হিসাবে স্বীকৃতি পাবার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি ।

STUDENT - এর পঞ্চম উপাদান “E” এর বিশ্লেষণ

Student - এর “ E ” Letter বা বর্ণটি বিশ্লেষণ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা ইংরেজী শব্দে চারটি রাসায়নিক উপাদান পাই । যথা -
(1) Enthusiam   (2) Etiquette  (3) Educationist  এবং (4) Energetic


আবার উক্ত চারটি উপাদানকে আমরা যদি বাংলায় অর্থ করি , তবে আমরা পাই নয়টি উপাদান যেমন -
(1) Enthusiam : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই তিনটি উপাদান । যথা - (ক) গভীর আগ্রহ (খ) উৎসাহ এবং (গ) উদ্দীপনা ।
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে লেখাপড়ায় আগ্রহী হতে হবে , তার লেখাপড়ায় উৎসাহ থাকতে হবে এবং নিত্য নব উদ্দীপনায় লেখাপড়ায় মনোযোগ দিতে হবে ।


(2) Etiquette : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই তিনটি উপাদান । যথা - (ক) শিষ্ঠাচার (খ) ভদ্র এবং (গ) আদব-কায়দা 
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে শিষ্ঠাচারী , ভদ্র এবং আদব-কায়দার ধারক হতে হবে ।


(3) Educationist : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই একটি উপাদান । যথা - শিক্ষাব্রতী ।
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে শিক্ষাব্রতী হতে হবে ।


(4) Energetic : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই দুটি উপাদান । যথা - (ক) উদ্যামশীল এবং (খ) বলবান  
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে উদ্যামশীল এবং বলবান হতে হবে  


সুতরাং , উপরোক্ত “ E ” Letter  বা বর্ণের ইংরেজী শব্দে প্রাপ্ত চারটি উপাদান বিশ্লেষণ করলে আমরা বাংলায় একজন শিক্ষার্থীকে নির্ণয় করতে পারি এভাবে -
যে মানুষ  লেখাপড়ায় গভীর আগ্রহী হবে , উৎসাহ নিয়ে লেখাপড়া করবে , নিত্য নব উদ্দীপনায় লেখাপড়ায় এগিয়ে যাবে , আচার-আচরনে শিষ্ঠ হবে , ভদ্রভাবে চলাফেরা করবে এবং আদব-কায়দা রক্ষা করে চলবে শিক্ষাব্রতী হবে , উদ্যামশীল-বলবান হবে - সে “ Student ” এর “ E ”Letter বা বর্ণটির অধিকারী হলো বা “ Student ” এর সাতটি উপাদানের আরও একটি উপাদান অধিকার করতে পারলো বা সাতটি মূল গুণাবলীর পঞ্চম গুণটিকে অর্জন করতে পারলো । কিন্তু পূর্ণাঙ্গ “ Student ”  বা শিক্ষার্থী ”  হিসাবে স্বীকৃতি পাবার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি ।

STUDENT এর ষষ্ঠ উপাদান “ N ” এর বিশ্লেষণ

Student - এর “ N ” Letter বা বর্ণটি বিশ্লেষণ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা ইংরেজী শব্দে দুটি রাসায়নিক উপাদান পাই । যথা -
(1) Neighbourly  এবং (2) Novice
আবার উক্ত দুটি উপাদানকে আমরা যদি বাংলায় অর্থ করি , তবে আমরা পাই তিনটি উপাদান যেমন -


(1) Neighbourly : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই একটি উপাদান । যথা - বন্ধুভাবাপন্ন 
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে বন্ধুভাবাপন্ন হতে হবে ।


(2) Novice : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই দুটি উপাদান । যথা - (ক) শিক্ষার্থী এবং (খ) শিক্ষানবিস 
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে শিক্ষাগ্রহনকারী বা শিক্ষার্থী এবং শিক্ষানবিস হতে হবে ।


সুতরাং , উপরোক্ত “ N ” Letter  বা বর্ণের ইংরেজী শব্দে প্রাপ্ত দুটি উপাদান বিশ্লেষণ করলে আমরা বাংলায় একজন শিক্ষার্থীকে নির্ণয় করতে পারি এভাবে -
যে মানুষ বন্ধুভাবাপন্ন , শিক্ষার্থী এবং শিক্ষানবিস হবে - সে “ Student ” এর “ N ” Letter বা বর্ণটির অধিকারী হলো বা “ Student ” এর সাতটি উপাদানের আরও একটি উপাদান অধিকার করতে পারলো বা সাতটি মূল গুণাবলীর ষষ্ঠ গুণটিকে অর্জন করতে পারলো । কিন্তু পূর্ণাঙ্গ “Student ”  বা শিক্ষার্থী ”  হিসাবে স্বীকৃতি পাবার যোগ্যতা এখনও অর্জন করতে পারেনি ।

STUDENT - এরসপ্তম বা সর্বশেষ উপাদান “ (দ্বিতীয় T ” এর বিশ্লেষণ

Student - এর “ ( দ্বিতীয় ) T ” Letter বা বর্ণটি বিশ্লেষণ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা ইংরেজী শব্দে তিনটি রাসায়নিক উপাদান পাই । যথা -
(1) Thoughtful   (2) Teacher  এবং (3) Training 
আবার উক্ত তিনটি উপাদানকে আমরা যদি বাংলায় অর্থ করি , তবে আমরা পাই তিনটি উপাদান যেমন -


(1) Thoughtful : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই একটি উপাদান । যথা - চিন্তাশীল 
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে চিন্তাশীল হতে হবে ।


(2) Teacher : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই একটি উপাদান । যথা - শিক্ষক 
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে শিক্ষার্জনের পাশাপাশি শিক্ষক রূপেও প্রতিষ্টিত হতে হবে ।


(3) Training : এই শব্দটিকে বাংলায় অর্থ করলে Student বা শিক্ষার্থী সম্পর্কিত আমরা পাই একটি উপাদান । যথা - হাতে কলমে শিক্ষা 
অর্থাৎ একজন ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে হাতে-কলমে বা বাস্তব শিক্ষা গ্রহন করতে হবে ।


সুতরাং , উপরোক্ত  “ ( দ্বিতীয় ) T ”  Letter  বা বর্ণের ইংরেজী শব্দে প্রাপ্ত তিনটি উপাদান বিশ্লেষণ করলে আমরা বাংলায় একজন শিক্ষার্থীকে নির্ণয় করতে পারি এভাবে -
যে মানুষ চিন্তাশীল ও শিক্ষার্জনের পাশাপাশি শিক্ষকরূপে প্রতিষ্টিত হবে এবং হাতে কলমে বাস্তব শিক্ষার্জন করবে  - সে “ Student ” এর “ ( দ্বিতীয় ) T ”  Letter বা বর্ণটির অধিকারী হলো বা “Student ” এর সাতটি উপাদানের সর্বশেষ উপাদানটি অধিকার করতে পারলো বা সাতটি মূল গুণাবলীর সপ্তম তথা সর্বশেষ গুণটিকে অর্জন করতে পারলো । সেই সাথে অর্জন করলো সে পূর্ণাঙ্গ একজন “ Student ”  বা শিক্ষার্থী ”  হিসাবে স্বীকৃতি পাবার যোগ্যতা ।


এভাবে কোন মানুষ  STUDENT - এর উপরোক্ত সাতটি মূল গুণাবলী অর্জন বা অধিকার করতে পারলেই তাকে STUDENT হিসাবে গণ্য করা যাবে এবং সে পূর্ণাঙ্গ একজন “ Student ”  বা শিক্ষার্থী ”  হিসাবে স্বীকৃতি পাবার যোগ্য হবে বলেই আমি মনে করি ।

এখন আমরা  STUDENT  শব্দটির প্রতিটি Letter বা বর্ণ বিশ্লেষণ করে যে উপাদানগুলো পেলাম , সেগুলো একত্র করে সাজিয়ে দেখি মোট কতটি উপাদান দ্বারা “ Student ”  বা শিক্ষার্থী ”   শব্দটি গঠিত ।


আমরা STUDENT  শব্দটির প্রতিটি Letter বিশ্লেষণ করে ইংরেজী শব্দে মোট উপাদান পেলাম ২২টি । অর্থাৎ , ইংরেজী ২২টি শব্দ উপাদান দ্বারা STUDENT  শব্দটি গঠিত । আবার STUDENT শব্দটির প্রতিটি Letter এর প্রতিটি উপাদান বাংলায় বিশ্লেষণ করে আমরা বাংলায় মোট উপাদান পেলাম ৪২টি । অর্থাৎ , STUDENT  শব্দটির বাংলা অর্থ শিক্ষার্থী শব্দটি ৪২টি শব্দ উপাদান দ্বারা গঠিত ।


যেহেত, আমরা বাঙ্গালী তথা বাংলাদেশী , আমাদের সঠিক বুঝশক্তি আসে বাংলায় বুঝানোর মাধ্যমে । সেহেতু , STUDENT  শব্দটির অর্থ বুঝার জন্য বাংলাতেই আমাদেরকে বুঝদান করতে হবে । তাই , ইংরেজী শব্দ উপাদানগুলো থেকে আমরা যে বাংলা শব্দ উপাদানগুলো পেলাম সেগুলো একত্রে সাজিয়ে আমরা “ Student ”  বা শিক্ষার্থী এর গুণাবলী সমূহ জেনে নিব ।


আমরা STUDENT  শব্দটির  প্রতিটি Letter রাসায়নিক বিশ্লেষণ করে বাংলায় একজন শিক্ষার্থীর গুণাবলী সমূহ নিম্নরূপে পেয়েছি । সুতরাং , একজন “ Student ”  বা শিক্ষার্থী কে আবশ্যকীয়ভাবে নিম্নের গুণাবলীসমূহের ধারক হতে হবে । ফলে একজন “ Student ”  বা শিক্ষার্থী এর স্বরূপ বা পরিচয় কি তা জানতে হলে ঐ “ Student ”  বা শিক্ষার্থী এর সমগ্র শিক্ষাজীবন নিম্নোক্ত গুণাবলীর আলোকে যাপিত হয় কিনা তা তীক্ষ্নদৃষ্টিতে পর্যবেক্ষণ করতে হবে । তবেই তাকে একজন “ Student ”  বা শিক্ষার্থী হিসাবে গণ্য করা যাবে । নয়তো , এইসব গুণাবলী সমূহের আলোকে সে প্রকৃতভাবে  “ Student ”  বা শিক্ষার্থী নয় বলেই আমি মনে করি ।
একনজরে “ Student ” বা শিক্ষার্থী এর গুণাবলীসমূহ
যে কোন ব্যাক্তিকেই “ Student ”  বা শিক্ষার্থী হতে হলে -


০১) তাকে হতে হবে অধ্যায়নশীল ।
০২) তার থাকতে হবে আত্মপ্রত্যয় ।
০৩) তার থাকতে হবে নিজ বিচার-বুদ্ধি-ক্ষমতা ইত্যাদির উপর বিশ্বাস ।
০৪) তাকে বিজ্ঞ হতে হবে ।
০৫) তাকে হতে হবে বিচক্ষণ ।
০৬) তাকে আদর্শবান হতে হবে ।
০৭) তাকে হতে হবে নমুনা বা নিদর্শন স্বরূপ ।
০৮) তাকে মেধাবী হতে হবে ।
০৯) তাকে হতে হবে ধী-শক্তির অধিকারী ।
১০) তার একটা নির্ধারিত লক্ষ্য থাকতে হবে ।
১১) তকে পড়ালেখায় অবিচল থাকতে হবে ।
১২) সে কখনো পড়ালেখা থেখে পশ্চাদপদ হতে পারবেনা ।
১৩) সে মনর দিক থেকে কখনো সংকোচিত বা দূর্বল হতে পারবেনা ।
১৪) তাকে বিনয়ী হতে হবে ।
১৫) তাকে নম্র হত হবে ।
১৬) তাকে অহঙ্কারমুক্ত হতে হবে ।
১৭) তাকে নিয়মানুসারী হতে হবে ।
১৮) তাকে আদেশ কিংবা নিয়ন্ত্রণের বশঃবতী হতে হবে ।
১৯) তার কাছে শিষ্ঠতা পরিলক্ষিত হতে হবে ।
২০) তার শালীনতাবোধ থাকতে হবে ।
২১) তাকে নির্ভক বা ভয়শূণ্য হতে হবে ।
২২) তার আচার-আচরন শিষ্ঠ হতে হবে ।
২৩) তাকে প্রফুল্ল থাকতে হবে ।
২৪) তাকে স্ফূর্তিবান হতে হবে ।
২৫) তাকে উস্তাদের শিষ্যত্ব গ্রহণ করতে হবে ।
২৬) তাকে শিক্ষার্জনকারী হতে হবে ।
২৭) তাকে উস্তাদের অনুসারী হতে হবে ।
২৮) তার পড়া-লেখার প্রতি গভীর আগ্রহ থাকতে হবে ।
২৯) তার পড়া-লেখার প্রতি উৎসাহ থাকতে হবে ।
৩০) তার পড়া-লেখার প্রতি উদ্দীপনা থাকতে হবে ।
৩১) তাকে শিষ্ঠাচারী হতে হবে ।
৩২) তাকে ভদ্র হতে হবে ।
৩৩) তাকে আদব-কায়দার ধারক হতে হবে ।
৩৪) তাকে পড়া-লেখায় নিমগ্ন থাকতে হবে ।
৩৫) শিক্ষার জন্য তাকে উদ্যোমী হতে হবে ।
৩৬) তাকে বলবান হতে হবে ।
৩৭) তার বন্ধুত্বপূর্ণ ভাব থাকতে হবে ।
৩৮) তাকে শিক্ষাগ্রহণকারী হতে হবে ।
৩৯) তাকে শিক্ষানবীস হতে হবে ।
৪০) তাকে চিন্তাশীল হতে হবে ।
৪১) তাকে হাতে-কলমে বাস্তব শিক্ষাগ্রহণে অংশ নিতে হবে ।
৪২) তাকে শিক্ষক রূপে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে ।

সারকথা :  Student ” বা শিক্ষার্থী শব্দটি যে সব উপাদান দ্বারা গঠিত সে সব উপাদানের একটি অনুপস্থিত থাকলে যেমন ঐ শব্দটি গঠিত হতে পারবেনা , তেমনি একজন  Student ” বা শিক্ষার্থী এর মধ্যে উক্ত উপাদান সমূহের গুণাবলী পরিলক্ষিত না হলে তাকে প্রকৃত  Student ”  বা শিক্ষার্থী বলা যাবেনা ।


STUDENT  শব্দটির রাসায়নিক বিশ্লেষণ করে আমরা জানতে পারলাম , একজন  Student ”  বা শিক্ষার্থী শুধুমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে গমনাগমন ও শ্রেনীকক্ষ বা শিক্ষাকেন্দ্রে হাজিরা দিতে থাকলেই সে উপযুক্ত  Student ”  বা শিক্ষার্থী হিসাবে বিবেচিত হবেনা । তাকে প্রকৃত “Student ”  বা শিক্ষার্থী হতে হলে বেশ কিছু বৈশিষ্ঠাবলী বা গুণাবলীর ধারক হতে হবে । যতক্ষন পর্যন্ত উক্ত গুণাবলী সমূহের ধারক না হবে ততক্ষন পর্যন্ত কোন ব্যক্তি প্রকৃত  Student ”  বা শিক্ষার্থী হিসাবে নিজেকে দাবী করত পারবেননা । তাই , শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া প্রত্যেককেই প্রকৃত  Student ”  বা শিক্ষার্থী হিসাবে নিজেকে দাবী করার জন্য উপরোক্ত গুণাবলী সমূহের অবশ্যই ধারক হতে হবে ।


এখন আমরা আসি বর্তমান প্রেক্ষাপটে  Student ”  বা শিক্ষার্থী বাচাই করনে । এক্ষনে আমরা প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী (?) এবং শিক্ষক-শিক্ষিকা বা শিক্ষা দাতাদের একই কাতারে দাঁড় করাব । কারণ , প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীকে যেমন ( উপাদানমূলে ) এক একজন শিক্ষক-শিক্ষিকা হতে হবে , তেমনি প্রতিটি শিক্ষক-শিক্ষিকা বা শিক্ষাদাতাদেরও এক একজন ছাত্র-ছাত্রী হতে হবে ।


কেননা , কোন যথোপযুক্ত বা উত্তম গুণাবলীর শিক্ষক-শিক্ষিকা মূলতঃ পূর্বপাঠ ছাড়া বা STUDENT শব্দটির পূর্ণাঙ্গ গুণাবলী নিজের উপর বিদ্যমান রাখা ছাড়া তাঁর ছাত্র-ছাত্রীদের যথোপযুক্ত শিক্ষাদান করতে পারেননা ।


কারণ , শিক্ষাদাতাই যদি শিক্ষায় অপূর্ণাঙ্গ থাকেন তবে শিক্ষা গ্রহনকারীরা তাঁর কাছ থেকে কিভাবে পূর্ণাঙ্গ বা যথোপযুক্ত শিক্ষালাভ করবে ? তাই,শিক্ষক-শিক্ষিকা অন্যকে শিক্ষাদানের পূর্বে তাঁকে অবশ্যই STUDENT  শব্দটির গুণাবলী সমূহের ধারক হতে হবে । আর তাই শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং ছাত্র-ছাত্রী সবাই এখানে  Student ”  বা শিক্ষার্থী হিসাবেই বিবেচ্য ।


যা হোক , বর্তমানে আমাদের দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে যাঁরা পড়া-লেখা করছেন এবং যাঁরা শিক্ষাদান করছেন , তাঁরা উভয়েই কতটুকু  Student ”  বা শিক্ষার্থী এর উপযুক্ত বা তাঁরা কতটুকু  Student ”  বা শিক্ষার্থী হবার দাবী রাখেন , আমরা তাঁদের উপর উক্ত ৪২টি উপাদান বা গুণাবলীর উপস্থিতি-অনুপস্থিতির নিরিখেই জেনে নিতে পারব 


আমরা যদি প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দিকে দৃষ্টি দেই , তবে দেখতে পাব বেশীরভাগ ছাত্র-ছাত্রীরই  Student ”  বা শিক্ষার্থী হিসাবে দাবী রাখার যথাযোগ্য উপযুক্ততা নেই । যদি প্রকৃতই তারা “Student ” বা শিক্ষার্থী হিসাবে দাবী রাখার উপযুক্ততার অধিকারী হতো , তবে কখনোই  কোন ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে পীছ দিতে পারতোনা , অবমাননা করতে পারতোনা । কোন শিক্ষক-শিক্ষিকা বা শিক্ষাদাতাদের সাথে বেয়াদবি , অবাধ্যতা অমান্যতা সহ কোন প্রকার গর্হিত কর্মে লিপ্ত হতে পারতোনা । কোন প্রকার অন্যায়-অপকর্মে কোন ছাত্র-ছাত্রী জড়িত হতে পারতোনা । কোন প্রকার বেহায়াপনা , নোংরামী , ইতরামী , লুচ্ছামী , বদমাসী সহ অনিষ্টকর কোন কর্মে কোন ছাত্র-ছাত্রী লিপ্ত হতোনা । শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে অস্ত্রের মহড়া প্রদর্শন করে মানবতার শান্তি নষ্ট করতে পারতোনা কোন ছাত্র-ছাত্রী । শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভ্যান্তরে নারী ধর্ষণের সেঞ্চুরী উৎসব পালন করতোনা । শিক্ষাঙ্গনের মুক্ত আঙ্গিনায় শিষ্ঠাচার পরিপন্থি প্রেম নামক বেহায়াপনার উপস্থাপনে মত্ত্ব থাকতে পারতোনা কোন ছাত্র-ছাত্রী ।


যদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রকৃত কোন  Student ”  বা শিক্ষার্থী থাকতো , তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হতো এক একটা শান্তির পারিজাত । শিক্ষার্থীরা মান্য করতো শিক্ষাদাতাদের । রক্তের হোলিখেলা বন্ধ হয়ে বের হতো শিক্ষাঙ্গন থেকে মেধার উদ্ভাবনে আনন্দমিছিল । উন্মুক্ত রাজপথে নারীবক্ষের নগ্নপ্রদর্শনী বন্ধ হয়ে প্রদর্শিত হতো আদর্শ সমাজের বাস্তব রূপ ।


কিন্তু , বর্তমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর অনৈতিক সব অবস্থাদৃষ্টে প্রতীয়মান হয় , বর্তমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রকৃত  Student ”  বা শিক্ষার্থী বলতে কেউ আছে এমন মনে হয়না । মনে হয় তাতে ভরে আছে  Student ”  বা শিক্ষার্থী নাম দিয়ে স্বার্থসিদ্ধি লাভে উন্মুখ সব অছাত্র-অছাত্রী , যারা আদৌ কোন  Student ”  বা শিক্ষার্থী নয় । স্বার্থসিদ্ধির প্রয়োজনেই তারা ছাত্র-ছাত্রী সেজে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে গমনাগমন করছে ।


তারপরও মন থেকে বলতে হয় - প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উপযুক্ত ছাত্র-ছাত্রীদের ধারক , নয়তো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো টিকতোনা । আমরা এমন একটা যুক্তি দাঁড় করাতে পারি যে - পৃথিবীতে যতদিন পর্যন্ত আল্লাহকে ডাকার একজন লোকও জীবিত থাকবে সেদিন পর্যন্ত কিয়ামত বা মহাপ্রলয় সংঘটিত হবেনা । অর্থাৎ , পৃথিবী থেকে যেদিন ভালো মানুষরা বিদায় হয়ে যাবে , সেদিনই পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে । তেমনই কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে যেদিন প্রকৃত ভালো শিক্ষার্থীরা বের হয়ে যাবে সেদিনই উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে ।


তাই , পৃথিবীর পরিবেশ বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ এখন যতই খারাপ দেখাকনা কেন , তার মধ্যে একজন না একজন কিছু না কিছু ভালো মানুষ বা প্রকৃত ছাত্র-ছাত্রী রয়েছেই । যদি না থাকতো পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যেতো , ধ্বংস হয়ে যেতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও । থাকতোনা শিক্ষাগ্রহনের জন্য কোন শিক্ষার্থী ।


তাই , শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যদিও  Student ”  বা শিক্ষার্থী দাবী করার মতো যথাযোগ্য একজন ছাত্র-ছাত্রীও দেখা না যায় বা ভরে থাকে তাতে সব নামধারী ছাত্র-ছাত্রী । তথাপিও সেখানে কিছু না কিছু ( যেমন জ্বীনজাতির ছাত্র-ছাত্রী ) এমন ছাত্র-ছাত্রী রয়েছেন যাঁরা প্রকৃত  Student ”  বা শিক্ষার্থী হবার যোগ্যতা রাখেন , যাঁরা খুবই নগণ্য । অর্থাৎ , যাঁদেরকে আমরা চর্মচক্ষে দেখছিনা ঠিকই , কিন্তু তাঁদের জন্যই টিকে আছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ।


পরিশেষে , মহান আল্লাহ পাক পরওয়ারদিগার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাতায়াতকারী নামধারী শিক্ষার্থী - শিক্ষাদাতাদের উপযুক্ত শিক্ষার্থী - শিক্ষাদাতা হিসাবে গড়ে উঠতে সহায়তা করুন । সেই সাথে তাদেরকে উত্তম জ্ঞান দান করে প্রকৃত আলোকিত মানুষ হিসাবে গড়ে তুলুন । আমীন ’’